এবার কাতারে নতুন কাজে যোগ দিলেন ৫ হাজার বাংলাদেশি

কাতারে বাংলাদেশ দূতাবাসের সহযোগিতায় পাঁচ হাজারের বেশি প্রবাসী বাংলাদেশি স্পন্সর চেইঞ্জ বা কোম্পানি পরিবর্তন করার সুযোগ পেয়ে, নতুন কাজে যোগদান করেছেন। দূতাবাসের এমন সেবা পেয়ে খুশি তারা।

করোনার কারণে দীর্ঘদিন প্রবাসীদের চাকরি পরিবর্তন বা কোম্পানি পরিবর্তনের আবেদন কাতার সরকার অনুমোদন না দেওয়ায় বিপাকে পড়েছিলেন পাঁচ হাজারের বেশি প্রবাসী বাংলাদেশি। দেশে চলে যাওয়ার মতো উপক্রম হওয়ার পর আবার দূতাবাসের সহযোগিতায় চাকরি ফিরে পেয়ে খুশি তারা। বিপদের দিনে সহযোগিতা করায় ধন্যবাদ জানাতে দূতাবাসে ছুটে আসেন কিছু ভুক্তভোগী প্রবাসী।

কাতারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জসিম উদ্দিন কাতারের মন্ত্রীর সাথে বৈঠক করে প্রবাসী বাংলাদেশিদের কোম্পানি পরিবর্তনের অনুমোদন দাবি করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সরকার প্রবাসীদের আবেদন গ্রহণ করে নতুন কাজের সুযোগ দিয়েছে বলে জানান দূতাবাসের শ্রম কাউন্সিলর।কোন প্রবাসী বাংলাদেশি নতুন কাজে যোগ দেয়ার জন্য কোম্পানি পরিবর্তন করার আবেদন করলে কাতার সরকার যদি আর অনুমোদন না দেয় তাহলে দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করার কথাও বলেন তিনি।

আরও পড়ুন=কাপ্তাই হ্রদ সৃষ্টির ৬০ বছর পর নির্মিত নানিয়ারচরের চেঙ্গি সেতুতেই স্বপ্ন বুনছেন রাঙামাটি জেলার দুর্গম তিন উপজেলার মানুষ। চেঙ্গি নদীর ওপর ৫০০ মিটার দীর্ঘ এই সেতু দিয়ে শুধু নানিয়ারচর উপজেলাতেই নয়, সহজেই যাওয়া যাবে লংগদু ও বাঘাইছড়ি উপজেলায়ও। পাশাপাশি খুব সহজেই সাজেকে চলে যাওয়া সম্ভব হবে। অথচ এক সময় নানিয়ারচর উপজেলা সদরে যাওয়ার মতো সরাসরি কোনও সড়ক ছিল না। নৌ পথে যেতে দুই ঘণ্টা সময় লাগতো। এখন এক ঘণ্টারও কম সময়ে নানিয়ারচর সদরে সড়ক পথে যাওয়া যাবে। চলাচলের জন্য সেতুটি শিগগিরই খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান।

একই সঙ্গে বাঘাইছড়ি ও লংগদু উপজেলায় সড়ক পথে যাওয়ার জন্য রাঙামাটি থেকে খাগড়াছড়ি হয়ে যেতে হতো। কিন্তু পার্বত্যাঞ্চলের সবচেয়ে দীর্ঘ এই সেতু নির্মাণ হওয়ায় তিন উপজেলার প্রায় চার লক্ষাধিক মানুষ সহজেই জেলা সদরের সঙ্গে যাতায়াতের সুযোগ পাচ্ছেন। এই একটি সেতুতেই দুর্গম যাতায়াতের কষ্ট ঘুচছে তিন উপজেলার। তবে নানিয়ারচর থেকে লংগদু ১৮ কিলোমিটারের সড়কটি এখনও নির্মিত না হওয়ায় লংগদু ও বাঘাইছড়িবাসী সেতু উদ্বোধনের দিন থেকে এর সুবিধা পাচ্ছেন না