দুই মুসলিম সংসদ সদস্য পেল মিয়ানমার

পাঁচ বছর সংসদে মুসলিম শূন্য থাকার পর আবারও দুজন মুসলিম সংসদ সদস্য পেলো মিয়ানমারের পার্লামেন্ট। রোববার (৮ নভেম্বর) মিয়ানমারে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) এই দুই মুসলিম প্রার্থী জয়লাভ করেছেন।

এদের মধ্যে একজন নারী ও একজন পুরুষ। তারা হলেন, পাবেডান শহরের আসনে জয়ী হয়েছেন ইউ সিথু মাউং এবং মান্ডালি অঞ্চলের শিংগাইং শহরের আসনে জয়ী হয়েছেন দও উইন মেয়া মেয়া।নির্বাচনে জয়ী দুই মুসলিম প্রার্থীই তাদের প্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপুল ভোটে হারিয়েছেন। এদের মধ্যে ইউ সিথু মাউং তার প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়েছেন ১২ হাজার ৮৮২ ভোটে।

রোববার মিয়ানমারে সাধারণ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হয়। দেশটিতে ৩ কোটি ৭০ লাখের বেশি নিবন্ধিত ভোটার থাকলেও চলমান মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় এবার ভোটদানের হার কম ছিল।মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) দেশটির সাধারণ নির্বাচনে জয় দাবি করেছে। সোমবার দলটির মুখপাত্র এই দাবি করেন।

আরও পড়ুন=কোনো ক্রিকেট সিরিজ বা টুর্নামেন্ট শুরুর আগে ক্রিকেটারদের ফিটনেস পরীক্ষার জন্য ক্যাম্প হয়, যেখানে ক্রিকেটাররা নিজেদের ফিটনেসের পরীক্ষা দেন। যা পরিচিত ‘বিপ টেস্ট’ নামে। বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপ সামনে রেখে শুরু হয়েছে ক্রিকেটারদের বিপ টেস্ট বা ফিটনেস টেস্ট। এ টুর্নামেন্টের ড্রাফটে নাম তুলতে হলে অবশ্যই পাস করতে হবে এই টেস্টে।বিসিবির এই ফিটনেস পরীক্ষার মানদণ্ড ধরা হয়েছে ১১। অর্থাৎ ১১ পেলে পাস, আর এর থেকে কম পেলেই ফেল হিসেবে বিবেচ্য হবে।

গেল কয়েকদিনের মতো মঙ্গলবারও (১০ নভেম্বর) বিপ টেস্ট হয় ক্রিকেটারদের। তবে ফিটনেস পরীক্ষার এই টেস্টে অনেকেই পাস করতে পারেনি। এর মধ্যে অন্যতম একজন হলেন নাসির হোসেন। বিপ টেস্টে নাসির পেয়েছেন সর্বনিম্ন স্কোর ৮.৫। যা গতবারের থেকেও কম। এছাড়া ফেল করেছেন সোহাগ গাজীও। দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দিয়েও উৎরাতে পারেননি বিপ টেস্টের বৈতরণী। তার স্কোর ৯.৪। এছাড়া পাস করতে পারেননি ইলিয়াস সানিও। বিপ টেস্টে তার স্কোর ১০.২। তবে অভিজ্ঞ ক্রিকেটাররা তুলনামূলক ভালো করেছেন ফিটনেস টেস্টে। আবদুর রাজ্জাক, মোহাম্মদ আশরাফুল, শাহরিয়ার নাফিসরা ১১-এর ওপর স্কোর গড়েছেন। এদিন সর্বোচ্চ ১৩.৬ স্কোর পেয়েছেন পেসার মেহেদী হাসান। \