কুমিল্লায় হি’ন্দু বাড়িতে অ’গ্নিসংযোগের প্র’তিবাদে কলকাতায় বাংলাদেশ দু’তাবাস ঘে’রাও

ভারতের কট্টর হি’ন্দুত্ববা’দী সংগঠন বিশ্ব হি’ন্দু পরিষদ ও বজরং দলের কলকাতার বাংলাদেশ উপ হা’ইকমিশন ঘে’রাও কর্মসূচী প’ন্ড করে দিয়েছে পুলিশ। এ সময় সংগঠনটির প্রায় ৬শ’ নে’তাকর্মীকে আ’টক করেছে কলকাতা পুলিশ।কুমিল্লার মুরাদনগরে হি’ন্দুদের বাড়ি-ঘরে হা’মলা ও অ’গ্নিসংযোগসহ সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে সং’খ্যালঘুদের ও’পর হা’মলার প্র’তিবাদে এই কর্মসূচী দিয়েছিল ভা’রতের হি’ন্দুত্ববা’দী সংগঠনটি।

এ বি’ষয়ে কলকাতার সাংবাদিক র’ক্তিম দাস এ প্রতিবেদককে জানান, ‘এই কর্মসূচীর কারণে সকাল থেকেই বাংলাদেশ উপ হা’ইকমিশনের আশে-পাশের সব রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। কয়েক দফা চে’ষ্টা করে বি’ক্ষো’ভকারীরা ব্যর্থ হয়। পরে বেলা ১১টার দিকে গেরিলা কা’য়দায় বজরং দলের দুই হাজারের বেশি নে’তাকর্মী

হা’ইকমিশন এলাকায় প্রবেশ করে। এ সময় তারা সেখানে প্রধানমন্ত্রীর কু’শপুতুল দা’হ করে বি’ক্ষো’ভ করতে থাকে। এ সময় পু’লিশ লা’ঠি চার্জ করে তাদের ছ’ত্রভঙ্গ করে দেয় এবং আ’টক করে নিয়ে যায়।

বিশ্ব হি’ন্দু পরিষদের পূর্বক্ষেত্রের সম্পাদক অমিয় স’রকার আমাদের বলেন, আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীতে পুলিশ বা’ধা দিয়েছে। আমাদের ৬ শতাধিক নে’তাকর্মীকে আ’টক করা হয়েছেতিনি বলেন, গত ছমাস ধরে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে সং’খ্যালঘু হি’ন্দুদের ও’পর হা’মলা করা হচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশ স’রকার তার কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। যারা আ’ক্রান্ত হচ্ছেন তারা আমাদের ভাই, স্বজন। তাদের ও’পর আ’ক্রমণ হলে আমরা তো ঘরে বসে থাকতে পারি না।

তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হু’শিঁয়ারী দিয়ে বলেন, অনতিবিলম্বে যদি এই সব হা’মলার স’ঙ্গে জ’ড়িতদের শা’স্তি না দেয় তাহলে আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের স্থ’লবন্দরগুলো অ’বরোধ করবো এবং সব ধরণের ব্যবসা-বাণিজ্য ব’ন্ধ করে দেব।কলকাতা উপ হা’ইমিশনের কা’উন্সিলর ও দূতালয় প্রধান বি এম জামাল হোসেন টেলিফোনে জানান, বিশ্ব হি’ন্দু পরিষদের হা’ইকমিশন ঘেরাও কর্মসূচী দিয়েছিল। কয়েশ নেতাকর্মী জড়ো হওয়ার চে’ষ্টা করেছিল। পুলিশ তাদের ছ’ত্রভ’ঙ্গ করে দিয়েছে। আমরা বি’ষয়টি প’ররাষ্ট্র ম’ন্ত্রনালয়কে জানিয়েছি।