এই মাত্র পাওয়া, দেশসেরা ফ্রিল্যান্সার ফাহিম আর নেই

বাংলাদেশের অন্যতম সেরা ফ্রিল্যান্সার ফাহিম উল করিম মারা গেছেন। ১০ বছর ধরে বিছানাবন্দি থেকে বুধবার রাতে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ই…রাজিউন)।‘বিস্ময় বালক’ ফাহিম শারীরিক প্রতিবন্ধী ছিলেন। তার চলাফেরা স্বাভাবিক ছিল না। ঠিকমতো কথাও বলতে পারতেন না। শত প্রতিবন্ধকতা স্বত্ত্বেও কিভাবে সফল ফ্রিল্যান্সার হতে হয় সেটা দেখিয়েছেন ফাহিম।ফাহিম বেসিস থেকে দেয়া সেরা ফ্রিল্যান্সার পুরস্কার বেশ কয়েকবারই নিজের ঝুলিতে তুলে নিয়েছেন।

বিশ্বের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং টপ ফাইভ সাইটের মধ্যে একটি হলো ফাইভার। ফাইভারে গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে টপ রেটেড সেলার ব্যাজ আছে ফাহিমের। ফাইভার অথরিটি ফাহিমকে নিযুক্ত করে কমিউনিটি লিডার হিসেবে। এটা বাংলাদেশের জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি।এছাড়াও আপওয়ার্কসহ প্রায় সব মার্কেটপ্লেসে ফাহিমের দাপট ছিল সেরাদের তালিকায়। এক কথায় ফাহিম ছিলেন নতুন ফ্রিল্যান্সারদের অনেক বড় অনুপ্রেরণা।

আরও পড়ুনঃজাপানের দক্ষিণাঞ্চলীয় দ্বীপ কিয়োশোর উপকূলের দিকে প্রচণ্ড শক্তি নিয়ে ধেয়ে আসছে টাইফুন হেইশেন।শক্তিশালী এ ঝড়ের প্রভাবে রোববার সকাল থেকে প্রবল বাতাস এবং ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। দেশটির কর্মকর্তারা সতর্ক করে বলেছেন, বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে ফেলা ছাড়াও রাস্তায় চলাচলকারী যানবাহন উল্টে দেয়ার ক্ষমতা রয়েছে হেইশেনের।

খবর এএফপি ও জাপানি বার্তা সংস্থা কিয়োডোর।দেশটির আবহাওয়াবিদরা হেইশেনকে ‘ব্যাপক শক্তিশালী’ ক্যাটাগরির ঘূর্ণিঝড় হিসেবে অভিহিত করেছেন।রোববার বিকালের দিকে জাপানের দক্ষিণাঞ্চলীয় ছোট্ট দ্বীপ কিয়োশোর পাশে আমামি অঞ্চলে ঝড়টি আঘাত হানতে পারে। ওই এলাকাটি প্রশান্ত মহাসাগরকে পূর্ব চীন সাগর থেকে পৃথক করেছে।স্থানীয় সময় রোববার সকাল ৮টার দিকে আমামি দ্বীপের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল থেকে আনুমানিক ১৫০ কিলোমিটার দূরে ছিল টাইফুন হেইশেনের অবস্থান।

তখন ঘণ্টায় ঝড়টির বেগ ছিল ২৫২ কিলোমিটার।জাপানের আবহাওয়া সংস্থার দেয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী, হেইশেন দেশের অন্যতম প্রধান দ্বীপ কিয়োশোর উত্তর উপকূলে আঘাত হানার পর তা দক্ষিণ উপকূলের দিকে ধেয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সোমবার সকাল পর্যন্ত এর তাণ্ডব চলতে পারে বলেও জানানো হয়েছে।আবহাওয়াবিদরা সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, জনবহুল দ্বীপে আছড়ে পড়ার পর ব্যাপক শক্তিশালী টাইফুন হেইশেনের ঝড়ো বাতাসে বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়া ছাড়াও যানবাহনগুলো উল্টে যেতে পারে।কিয়োশোর দুই লক্ষাধিক বাসিন্দাকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।