খালেদাকে দেখতে হাসপাতালে মওলানা ভাসানীর মেয়ে

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়েছেন মওলানা হামিদ খান ভাসানীর মেয়ে মাহমুদা খানম ভাসানী।শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) সকালে তিনি হাসপাতালে আসেন।

এ সময় যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দীন টুকু এবং মওলানা ভাসানীর দৌহিত্র মাহমুদুল হক শানুও ছিলেন।বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, তারা ম্যাডামের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নিতে এসেছেন।

উল্লেখ্য, গত ১৩ নভেম্বর থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন খালেদা জিয়া। দলের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে, খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ। তিনি জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আছেন। দেশের বাইরে তার চিকিৎসা করাটা খুব জরুরি। কিন্তু সরকারের অনুমতি না পাওয়ায় সেটা সম্ভব হচ্ছে না।

আরও পড়ুন=বাংলাদেশ-পাকিস্তান খেলা মানেই টানটান উত্তেজনা। খেলা মাঠে কোন দলই হার মেনে নিতে চায়না তবে শেষ হাসি হাঁসতে হয় যে কোন এক দলকেই। বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যকার চট্টগ্রাম টেস্টে মুখ থুবড়ে পড়া ব্যাটিং লাইনআপকে টেনে তোলার পর বড় সংগ্রহের ইঙ্গিত দিচ্ছেন মুশফিকুর রহিম ও লিটন কুমার দাস।প্রথম দিনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় সেশনে কোনো উইকেট না হারানো বাংলাদেশ এখনও স্থির করেনি,

প্রথম ইনিংসে স্কোরবোর্ডে অন্তত কত রান তোলা চাই।৪ উইকেটে ২৫৩ রান নিয়ে টাইগাররা প্রথম দিনের খেলা শেষ করেছে। মুশফিক ও লিটন দারুণ দুই ইনিংস খেলে অপরাজিত আছেন এখনও। এই দুই ব্যাটার দ্বিতীয় দিন দলকে বড় সংগ্রহের পথে নিয়ে যাবেন, এমন আশাবাদ ব্যাটিং কোচ অ্যাশওয়েল প্রিন্সের।প্রিন্স আরও জানান, ইনিংস

ঘোষণার জন্য কোনো বেঞ্চমার্ক ধরে না রেখে যথাসম্ভব স্কোর বড় করতে চায় দল। তিনি বলেন, ‘উইকেট ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো। ৪০০ বা ৫০০ যথেষ্ট কি না কেউই জানে না। যতক্ষণ না অধিনায়ক যথেষ্ট রান মনে করছে ততক্ষণ দল ব্যাট করবে। যত বেশি সম্ভব রান করতে চাই।’

প্রিন্স জানান, রানের কথা না ভেবে আপাতত দুই শিষ্যের মানসিকতায় মুগ্ধ তিনি। তার ভাষায়, ‘কত রান যথেষ্ট হবে তা আমরা জানি না। ছেলেরা যে মানসিকতা দেখিয়েছে তাতে আমি খুব গর্বিত। টেস্টে ৪৯ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর ঘুরে দাঁড়ানো খুব কঠিন। তাদের মানসিক দৃঢ়তা আমাকে মুগ্ধ করেছে। কাল লিটন ও মুশফিক আরও বড় পার্টনারশিপ করবে বলে আশা করছি।