র’ক্তচোষা ছারপোকা থেকে বাঁচতে দ্রুত যা করবেন

রক্তচোষা ছারপোকা থেকে রেহাই পেতে হলে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকার কোনো বিকল্প নেই।বিছানা, বালিশ, মশারি, সোফা এদের পছন্দের আবাসস্থল। পুরোপুরি নিশাচর না হলেও ছারপোকা সাধারণত রাতেই অধিক সক্রিয় থাকে এবং মানুষের অগোচরে রক্ত চুষে নেয়। ছারপোকার হাত থেকে বাঁচতে করণীয়:-

১. ঘরের যে স্থানে ছারপোকার বাস সেখানে ল্যাভেন্ডার অয়েল স্প্রে করুন। দুই থেকে তিন দিন ল্যাভেন্ডার অয়েল স্প্রে করলে ছারপোকা আপনার ঘর ছেড়ে পালা২. ছারমোকা মারা যায় ১১৩ ডিগ্রি তাপমাত্রাতে। ঘরে ছারপোকার আধিক্য বেশি হলে বিছানার চাদর, বালিশের কভার, কাঁথা ও ঘরের ছারপোকা আক্রান্ত জায়গাগুলোর কাপড় বেশি তাপে সেদ্ধ করে ধুয়ে ফেলুন।

৩. ছারপোকা তাড়াতে মাঝে মধ্যে আসবাবপত্রে কেরোসিনের প্রলেপ দিন। এতে ছারপোকা সহজেই পালাবে। ৪. ছারপোকা তাড়াতে ন্যাপথলিন খুবই কার্যকারীপোকাটি তাড়াতে অন্তত মাসে দুবার ন্যাপথলিন গুঁড়ো করে বিছানাসহ উপদ্রবপ্রবণ স্থানে ছিটিয়ে দিয়ে রাখুন। ঘরে ছারপোকা হবে না।৫. ছারপোকা তাড়াতে অ্যালকোহল ব্যবহার করতে পারেন। ছারপোকাপ্রবণ জায়গায় সামান্য অ্যালকোহল স্প্রে করে করলে ছারপোকা মরে যাবে।৬. আসবাবপত্র ও লেপ-তোশক পরিষ্কার রাখার সঙ্গে সঙ্গে নিয়মিত রোদে দিন। এতে করে ছারপোকার আক্রমণ কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ছারপোকা থাকলে সেগুলো মারা যাবে।

আরও পড়ুন=পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইনে ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর যে সফটওয়্যার প্রস্তাব করেছিলেন- তা বিশেষজ্ঞ কমিটি নাকচ করে দিয়েছে। এ সফটওয়্যার ভর্তি পরীক্ষা নেয়ার মতো প্রয়োজনীয় সক্ষমতা অর্জন তৈরি হয়নি। ফলে এবার যে পদ্ধতিতেই ভর্তি পরীক্ষা হোক না কেন সরাসরিই শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় বসতে হবে।মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনে (ইউজিসি) অনুষ্ঠিত এ সংক্রান্ত এক সভায় বিশেষজ্ঞরা উল্লেখিত মতামত ব্যক্ত করেন। সংস্থাটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহর সভাপতিত্বে এই সফটওয়্যারের পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সফটওয়্যারটি পর্যালোচনা করে বিশেষজ্ঞরা জানান, সফটওয়্যার দিয়ে ভর্তি পরীক্ষা নেয়ার মতো সক্ষমতা দেশে এখনও তৈরি হয়নি। এই সফটওয়্যার দিয়ে ভর্তি পরীক্ষা নিতে গেলে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে। নেটওয়ার্ক এবং টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে অধিকাংশ শিক্ষার্থীর মূল্যায়ন সঠিক নাও হতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছোট্ট পরিসরে পরীক্ষা গ্রহণ ও মূল্যায়নে এ ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করা যেতে পারে। এই সফটওয়্যারের অধিকতর উন্নয়ন প্রয়োজন।