মার্কিন নির্বাচনে বেশ কয়েকটি রাজ্যের ফলাফলে ট্রাম্প ও বাইডেনের মধ্যে তুমুল প্রতিযোগিতা দেখা যাচ্ছে। ফ্লোরিডায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন ট্রাম্প আবার তবে জর্জিয়া,পেনসিলভেনিয়া, উইসকনসিন, মিশিগান, অ্যারিজোনা, ওহিও, টেক্সাস এবং নর্থ ক্যারোলাইনায় কি হবে বলা যাচ্ছে না।
নির্বাচনের আগেই ১০ কোটিরও বেশি মানুষ আগাম ভোট দিয়েছেন। কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রণও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। পাশাপাশি হোয়াইট হাউস, রিপাবলিকানরা সিনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রত্যাশা করছেন। অন্যদিকে প্রতিনিধি পরিষদ ডেমোক্র্যাটদের হাতে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
পেনসিলভেনিয়া, মিশিগান, উইসকনসিন এবং ওহিওর পরিস্থিতি দেখে ধারণা করা হচ্ছে তারা যে কোন পথেই যেতে পারে। এদিকে টেক্সাসে বাইডেনের জয় রাজনীতিতে ভূমিকম্প বলে উল্লেখ করা হচ্ছে। জর্জিয়া ও ক্যারোলাইনা এই দুইটি ঝুঁকিজনক সুইং স্টেটে গণনা চলছে। তবে ট্রাম্পে দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসতে চাইলে পেনসেলভেনিয়া ও ফ্লোরিডায় অবশ্যই জিততে হবে।
বিবিসির পরিকল্পনা অনুযায়ী ট্রাম্প আলাবামা, ইন্ডিয়ানা, নর্থ ডাকোটা, সাউথ ডাকোটা, কেনটাকি, টেনেসি, ওকলাহোমা, আরকানসাস এবং পশ্চিম ভার্জিনিয়ায় প্রত্যাশিতভাবে তার জয় ধরে রাখবেন।অপরদিকে বাইডেন নিউ ইয়র্ক, কলোরাডো, ভার্মন্ট, মেরিল্যান্ড, ম্যাসাচুসেটস, নিউ জার্সি এবং ওয়াশিংটন ডিসির পাশাপাশি তার নিজের এলাকা ডেলাওয়্যারকে আধিপত্য বজায় রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে।
সিবিএস নিউজ বলছে, দক্ষিণ ক্যারোলিনা, নেব্রাস্কা, ক্যানসাস, লুইসিয়ানা এবং ওয়াইমিং ট্রাম্পের পথে ঝুঁকছে। অন্যদিকে মিনেসোটা, নিউ মেক্সিকো, মেইন, কানেকটিকাট, ইলিনয়, রোড আইল্যান্ড এবং নিউ হ্যাম্পশায়ার বাইডেনের পক্ষে। ২০১৬ সালে মিনেসোটায় খুব অল্প ব্যবধানে হেরে যান ট্রাম্প।