আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা শিশুশিল্পী দিঘী। এবার হাজির হচ্ছেন নায়িকা হিসেবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বায়োপিকে অভিনয়ের মাধ্যমে নায়িকা জীবন শুরু করেছেন। কিন্তু শুরুতেই সমালোচনার মুখে পড়েছেন নিজের ওজন ও ফিটনেস নিয়ে।
এবার সেদিকেই নজর দিয়েছেন সবার প্রিয় দিঘী। সম্প্রতি তিনি জিমে ভর্তি হয়েছেন। প্রতিদিন নিয়ম করে দুই ঘণ্টা জিমে যাচ্ছেন। ব্যায়াম করছেন। খাদ্যাভাসেও এনেছেন পরিবর্তন। আজ বুধবার এই কথা দিঘী নিজেই জানান।
দিঘী বলেন, ‘দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে জিমে যাচ্ছি। ট্রেনারের পরামর্শ মেনে কাজ করে যাচ্ছি। ফলও পাচ্ছি। অনেক ব্যস্ত থাকতে হয়। তার ফাঁকেই জিমে সময় দেই। এটা নিয়মিত চালিয়ে যেতে চাই।’
দিঘী জানান, এরই মধ্যে পাঁচ কেজি ওজন কমিয়েছেন। আরও তিন কেজি ওজন কমানোর লক্ষ্যে দিঘী কাজ করছেন।প্রসঙ্গত, শিশুশিল্পী হিসেবে প্রায় ৩০টি সিনেমায় অভিনয় করেছেন দিঘী। কাজ করেছেন বেশকিছু বিজ্ঞাপনেও। সেই সব কাজ শিশুশিল্পী হিসেবে দিঘীকে পৌঁছে দিয়েছে সারাবাংলার দর্শকের কাছে। এবার নায়িকা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার স্বপ্ন দেখছেন তিনি। সবার প্রত্যাশা, এখানে সফল হবেন দিঘী।
আরও পড়ুন=ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়া উপজে’লার প্রত্যন্ত অঞ্চলের এক মা’দ্রাসা ছাত্রী খাদিজা খাতুন প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ায় তার এলাকায় আনন্দের বন্যা বইছে। হত দরিদ্র ঘরের সন্তান হয়েও এত বড় অর্জন করায় খুশি এলাকাবাসী। ফুলবাড়ীয়া উপজে’লা সদর হতে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রায় ৩০কিলোমিটার অদূরে এনায়েতপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের এনায়েতপুর গ্রামের মহিষেরচালা (মইষের) এ খাদিজা এর বাড়ি। এনায়েতপুর বাজার ভায়া রাজঘাট কাঁচা রাস্তা ঘেঁষে খাদিজার বাড়ী। সাধারণ একটি নিরীহ বাড়ীর মতই এটি। বাড়ীতে টিনসেট ৩টি ঘর।খাদিজা খাতুনের বাবা মো: রুহুল আমিন, মাতা হালিমা খাতুন, তাঁর ৪ ছেলে, ২ মেয়েসহ ৮ জনের সংসার। ভাই-বোনদের মধ্যে খাদিজা দ্বিতীয়। বড় ছেলে সোহাগ কৃষক, তৃতীয় সন্তান তাসলিমা- ইডেন কলেজের ছাত্রী, চতুর্থ সন্তান আনোয়ার হোসেন মুঞ্জু- এম এম আলী কলেজের অনার্সের ছাত্রু