মু’হাম্মদ (সা) নিয়ে ক’টূ’ক্তিকারী সেই জবি শি’ক্ষার্থী গ্রে’ফতার

সা’মাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মু’হাম্মদ (সা) স’ম্পর্কে ক’টূক্তি করে ধ’র্মীয় অনু’ভূতিতে আ’ঘাত করার অ’ভিযোগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব’হিষ্কৃত শি’ক্ষার্থী তিথি স’রকারকে গ্রে’ফতার করেছে সি’আইডি।বুধবার রাতে তাকে গ্রে’ফতার করা হয়েছে নি’শ্চিত করেন সি’আইডির এ’এসপি (মিডিয়া) জিসানুল হক।

ধ’র্মীয় অ’নুভূতিতে আ’ঘাতের অ’ভিযোগে গত ২৬ অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্বাক্ষরিত আদেশে তিথি স’রকারকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব’হিষ্কার করা হয়। ৫ নভেম্বর তার বি’রুদ্ধে ডিজিটাল নি’রাপত্তা আইনে মা’মলা করা হয়।

মা’মলায় অ’ভিযোগে করা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রা’ণিবিদ্যা বিভাগের ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষের শি’ক্ষার্থী তিথি স’রকার গত ১৬ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে নিজের ফেসবুক পেজ থেকে ধ’র্মীয় অ’নুভূতিতে আ’ঘাত ও ক’টূক্তি করেছেন।

আরও পড়ুন=নেদারল্যান্ডস থেকে আমদানি করা উন্নতমানের ২ হাজার ৫৫ টন ‘বীজ আলু’ চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। ১-১১ নভেম্বর পর্যন্ত ৭টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে এসব আলু এসেছরু এর মধ্যে রয়েছে মুন্সীগঞ্জের তানভীর ট্রেডার্স, ঢাকার মালিক অ্যান্ড কোং, কৃষাণ সিড, সাথি এন্টারপ্রাইজ, বিয়ন ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি ইত্যাদি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান।

চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-পরিচালক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বুলবুল বাংলানিউজকে বলেন, ‘বীজ আলু’ আমদানির জন্য ঢাকা থেকে আমদানি অনুমতিপত্র (আইপি) নিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। গত ১ নভেম্বর থেকে আমরা সমুদ্রপথে চট্টগ্রাম বন্দরে আসা ‘বীজ আলু’ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ছাড়পত্র ইস্যু করছি। মূলত ৪০ ফুট দীর্ঘ রেফার (শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত) কনটেইনারে এসব আলু এসেছে। পাইপলাইনে আরও বীজ আলুর চালান আছে। তিনি জানান, যেহেতু এখন বাজারে আলুর সংকট চলছে তাই কৃষকেরা আলু চাষে বেশি আগ্রহী হচ্ছেন। স্বাভাবিকভাবে বাজারে আলু বীজের চাহিদা বাড়ছে। তাই দ্রুততম সময়ের মধ্যে যাতে বীজের আলুর ছাড়পত্র দেওয়া যায় সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি।

চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টম হাউস সূত্রে জানা গেছে, বীজের আলু যাতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে আনলোড, শুল্কায়ন ও ডেলিভারি দেওয়া যায় সে ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে কাজ করছে। বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) আলু বীজ বিভাগের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত মহাব্যবস্থাপক (সিডিপি ক্রপস) মো. ইব্রাহিম হোসেন বাংলানিউজকে জানান, সরকারি পর্যায়ে নির্ধারিত দামে মানসম্পন্ন বীজ আলু ডিলারদের মাধ্যমে চাষিদের কাছে পৌঁছানো হচ্ছে। এর বাইরে চাষিদের নিজস্ব বীজ আলুও জমিতে লাগানো হচ্ছে। প্রতিবছর বেসরকারি পর্যায়ে প্রচুর বীজ আলু আমদানি করা হয়ে থাকে।