বিশ্বসেরার তালিকায় বাঙালি বিজ্ঞানী

তার হাত ধরে বাংলাদেশের মাটিতে ডাস্টি ফিজিক্সের কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে তিনি পদার্থের চতুর্থ অবস্থা প্লাজমা ফিজিক্স নিয়ে কাজ করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জরিপে এ বছর বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানীদের তালিকায় স্থান পেয়েছেন। তিনি বাংলাদেশি বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. এ এ মামুন। মঙ্গলবার নিজেই গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

অধ্যাপক ড. এ এ মামুন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বিজ্ঞানে অসামান্য অবদানের জন্য পর পর তিনবার বর্ষসেরা গবেষক হওয়ার রেকর্ড রয়েছে তার।ড. মামুন প্লাজমা ফিজিক্সে অবদানের জন্য জার্মান চ্যান্সেলর পুরস্কার,

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে একাধিকবার ‘বাংলাদেশ একাডেমি অব সায়েন্স’ গোল্ড মেডেলসহ দেশ-বিদেশে নানা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এছাড়া লন্ডনের ইন্সটিটিউট অব ফিজিক্স থেকে ডাস্টি প্লাজমা ফিজিক্সের ওপর যৌথভাবে প্রকাশিত হয়েছে ‘ইনট্রোডাকশন টু ডাস্টি প্লাজমা’।

আন্তর্জাতিক এই খ্যাতনামা গবেষক পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে বিএসসি-এমএসসিতে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হন। এমএসসিতে ‘প্লাজমা ফিজিক্স’ থিসিস ও সব বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নম্বর পেয়েছিলেন তিনি।এর আগে ১৯৯৩ সালে জাবির পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে প্রভাষক পদে যোগ দেন তিনি।

ওই বছর কমনওয়েলথ স্কলারশিপ নিয়ে ব্রিটেনের সেন্ট অ্যান্ডুজ ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডি করতে যান। ফিজিক্যাল রিভিউ লেটারস, ফিজিক্যাল রিভিউ ই. ইউরোপিয়ান ফিজিকস লেটারের মতো নামকরা জার্নালে তার গবেষণা কর্ম প্রকাশিত হয় এবং এ গবেষণাকর্মের ভিত্তিতে

প্লাজমা বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন জার্নালে পাঁচ শতাধিক প্রবন্ধ লিখেছেন।দৃষ্টি আকর্ষণ এই সাইটে সাধারণত আম’রা নিজস্ব কোনো খবর তৈরী করি না..আম’রা বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবরগুলো সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি..তাই কোনো খবর নিয়ে আ’পত্তি বা অ’ভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কতৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।