প`রকীয়াকে কেন্দ্র করে স্বামীর গোপনা`ঙ্গ কেটে দিল স্ত্রী!

সৈ`য়দপুরে প`রকীয়াকে কেন্দ্র করে ব্লে`ড দিয়ে ঘু`মন্ত স্বা`মীর লি`ঙ্গ কেটে দিয়েছে স্ত্রী। মঙ্গলবার (১০ নভেম্বর) ভোর ৫টায় নী`লফামারীর সৈয়দপুর শহরের `উ`ত্তরা আ`বাসনে এ ঘ`টনা ঘটে। আ`হত স্বামী না`সিম মিয়া (২৪) ওই আবাসনের হাফিজ মিয়ার ছেলে।পুলিশ ও

আ`বাসনবাসীরা জানান, আ`বাসনের শ`রিফুল ইসলামের মেয়ে ও উ`ত্তরা ইপিজেড কর্মী এক সন্তানের জননী রু`মা খা`তুনের (২২) সঙ্গে বিয়ের পর থেকে স্বা`মী না`সিমের প`রকীয়ার কারণে ম`নোমালিন্য চলছিল। এর জের ধরে ওইদিন ভো`ররাতে ঘু`মন্ত স্বা`মীর গোপনা`ঙ্গ ব্লে`ড দিয়ে কে`টে দেয়।

এ সময় আ`র্তচিৎকারে প্র`তিবেশীরা ছুটে এসে আ`হত নাসিম মিয়াকে প্রথমে সৈ`য়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানকার ক`র্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়।এ ঘ`টনায় না`সিমের বড় বোন মু`ক্তা

বাদী হয়ে একটি মা`মলা দায়ের করেছেন। পু`লিশ স্ত্রী রু`মা খা`তুনকে গ্রে`ফতার করেছে।সৈয়দপুর থা`নার অ`ফিসার ই`নচার্জ (ওসি) আবুল হাসনাত খান ঘ`টনার সত্যতা নি`শ্চিত করে বলেন, প্রা`থমিকভাবে ঘ`টনার সত্যতা শিকার করেছে রুমা খাতুন। তাকে ওই দিনই আ`দালতে পাঠানো হয়েছে।

আরও পড়ুনঃরাজধানীর যানজট নিরসন ও সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ২৯১ রুটে চালু থাকা গণপরিবহনগুলোকে ৪২ রুটে আনার কাজ চলছে। আর এসব রুটে আড়াই হাজার বাস মালিকের সমন্বয়ে গঠিত ২২ কোম্পানির সাড়ে চার হাজার বাস চলাচল করবে। পাশাপাশি রাজধানীর পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে আসা বাসগুলোকে নগরের বাইরে নির্মাণ করা টার্মিনালে অবস্থান করতে হবে। এতে যানজট কমার পাশাপাশি ঢাকার মধ্যে বাড়তি চাপও কমে আসবে। বাস সার্ভিসেস রোড রিস্ট্রাকচারিং অ্যান্ড ক্ল্যাস্টারিং রিপোর্টে এমন প্রস্তাব করা হয়েছে।

নগর ভবনের বুড়িগঙ্গা হলে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির বৈঠকে এসব কথা জানান দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। মঙ্গলবার (১০ নভেম্বর) দুপরে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।বৈঠকে উত্তর সিটি করপোরেশন মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম অনলাইন প্ল‌্যাটফর্মের মাধ্যমে সংযুক্ত থেকে তার মতামত তুলে ধরেন।ডিএসসিসি মেয়র তাপস বলেন, ‘নগরবাসীর জন্য শৃঙ্খলা ও যানজটমুক্ত সড়ক উপহার দিতে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটি কাজ করছে।

কমিটির কাজের অগ্রগতিও অনেক দূর এগিয়েছে। আমরা মালিক, শ্রমিক, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সমন্বয়ে ২৯১টি রুটকে কমিয়ে ৪২টি রুটে আনার প্রস্তাব করেছি। যেখানে ঢাকায় চলাচলরত সাড়ে ৪ হাজার গাড়ির ২৫০০ মালিককে ২২টি কোম্পানির অধীনে আনা হবে। এটা সম্পন্ন করতে পারলে যানজট অনেকটা কমে যাবে। পাশাপাশি ঢাকার পার্শ্ববর্তী শহর যেমন গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা গাড়িগুলোর জন্য শহরের বাইরে করা হবে নির্ধারিত টার্মিনাল।

যেখানে যাত্রী নামানোর পর আবার নিজ শহরে সেগুলো ফিরে যাবে। এতে যানজট কমবে, আবার শহরের বাড়তি চাপও কমবে।’তিনি আরও বলেন, ‘ঢাকার দুই সিটিতে তিনটি টার্মিনাল আছে যা পর্যাপ্ত না, এতে অধিকাংশ গাড়িই রাস্তার ওপর অবস্থান করতে বাধ্য হয়। আমরা ঢাকায় ১০টি টার্মিনালের জন্য সম্ভাব্য স্থান নির্ধারণ করেছি। যেগুলো থেকে কয়টি টার্মিনাল হবে তার চূড়ান্ত প্রস্তাব আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে দিতে হবে। জানুয়ারির পরবর্তী সভায় এটা নির্ধারণ হবে। তবে আমাদের কমিটির করা সব প্রস্তাব মালিক সমিতি ও শ্রমিক ফেডারেশনের সমন্বয়ে করা হবে।