ট্রা’ম্প-বাইডেনের নির্বাচন নিয়ে উত্তে’জিত সানি লিওন

আমেরিকার প্রে’সিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে সারা বিশ্ব জুড়েই একটা আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়। ভোট গ্রহণ শেষে এখন নির্বাচনের ফলাফল গণনা করা হচ্ছে। এবারের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রা’ম্প ও জো বাইডেনের মধ্যে তুমুল প্রতিদ্ব’ন্দ্বিতা চলছে। এখন পর্যন্ত ফলাফলের দৌড়ে এগিয়ে আছেন বাইডেন। তবে কে হবেন আগামী দিনের মা’র্কিন

প্রে’সিডেন্ট তা কিছুই বলা যাচ্ছে না। এদিকে সাবেক প’র্ণ তারকা ও বলিউড অভিনেত্রী সানি লি’ওনের মাঝেই আমেরিকার নির্বাচন নিয়ে ব্যাপক উ’ত্তেজনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় স্বা’মী ড্যানিয়েল ওয়েবারের সঙ্গে ছবি শেয়ার করেছেন সানি লিওন। ছবি থেকেই স্পষ্ট, সানি ও তার স্বামী তাদের মতাধিকার প্রয়োগ করেছেন।

ছবিতে লেখা-ভোটের দিন। আমি ভোট দি’য়েছি। আপনি? ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে সা’নি লিখেছেন, ‘এই সাসপেন্স তো আমাকে মে’রে ফেলছে’। মা’র্কিন প্রে’সিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে সানির এই উৎসাহ খুবই স্বাভাবিক। এখন তিনি তার দেশেই রয়েছেন। এদিকে সানির ভক্তদের অনেকেই জানতে চেয়েছেন কাকে ভোট দিলেন অভিনেত্রী। তবে সানি লিও’ন কাকে ভোট দিয়েছেন তা খোলাসা করেননি।

আরও পড়ুন=মা’র্কিন প্রে’সিডেন্ট নির্বাচনে নিজের প্রত্যাশামতো ফল পাননি মা’র্কিন প্রে’সিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রা’ম্প। ২০১৬ সালের নির্বাচনে ট্রা’ম্প যেসব রাজ্যে জয়ী হয়েছিলেন এবার সেই রাজ্যগুলোতে হারতে হয়েছে তাকে। ফলে এ ঘটনায় বেশ ক্ষু’ব্ধ তিনি। এদিকে ভোট গণণা শেষ না হতেই নির্বাচনের রাতে হোয়াইট হাউসের ইস্ট রুমে নিজেকে জয়ী ঘোষণা করে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার হু’মকি দেন ট্রা’ম্প। দিনভর ভু’লভাল টুইট করেন। এর বাইরে নিজের এগিয়ে থাকা রাজ্যগুলোতে বাইডেন ব্যবধান কমাতে শুরু করলে ক্ষো’ভে রিপাবলিকান সিনেটরদের কল করতে শুরু করেন।

সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, নির্বাচনের পর ভোট গণনার দিনটি ট্রা’ম্প ক্রুদ্ধভাবে রিপাবলিকান গভর্নরদের ফোন করে কাটিয়েছেন। এদিন নিজের আগে থেকে ঠিক করে রাখা আইনি কৌশলের ও’পরেও বির’ক্তি ও স’ন্দেহ প্রকাশ করতে শুরু করেন। ফক্স নিউজে গত রাতেই অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যে বাইডেনকে জয়ী

ঘোষণা দেয়ার পরপরই খেপে যান ট্রা’ম্প। তিনি দ্রুত ঘনিষ্ঠদের ওই রাজ্যে নির্বাচন নিয়ে মা’মলা করতে নির্দেশ দেন। ট্রা’ম্পের সহযোগীরা গতকাল বুধবার সারা দিন আইনি কৌশল ঠিক করতে সময় কা’টান। ওই সময়ে অ্যারিজোনায় ভোট গণনা চলছিল। সিএনএন এখনো অবশ্য অ্যারিজোনায় বিজয়ী বি’ষয়ে কোনো পূর্বাভাস দেয়নি। সারা বিশ্বের শত কোটি চোখ এখন মা’র্কিন প্রে’সিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফলের দিকে।