ছা’ত্রের যৌ’না’ঙ্গ টে’নে র’ক্ত বের করে দিলেন শি’ক্ষি’কা

পা’শবিক নি’র্যা’তনের শি’কার শি’শু পু’ত্র। প্র’তিবাদ জানাতে গেলে আ’ক্রান্ত মা। ঘটনাটি ঘটেছে রাজগঞ্জে। অ’ভিযোগ, জলপাইগুড়ি রাজগঞ্জ ব্লকের ইরানি বস্তি এলাকায় ৬ নভেম্বর প্র’তিবেশী গৃ’হশি’ক্ষিকার কাছে টিউশন পড়তে যায় বছর পাঁচেকের এক শি’শু। ওই শি’ক্ষিকা ইরানী ব’স্তির মুখিয়া অমিত সিং এর মে’য়ে সোমা সিং। জানা গিয়েছে তার শীত লাগায় দিদিমণিকে না জানিয়ে বাড়ি এসে জ্যাকেট গা’য়ে দিয়ে ফের দিদিমনির বাড়ি গেলে বা’চ্চাটিকে ব’কতে শুরু করেন শি’ক্ষিকা? তাকে লা’ঠি দিয়ে বে’ধ’ড়ক মা’রধরের পাশাপাশি পু’রুষা’ঙ্গেও আ’ঘাত করেন বলে অ’ভিযোগ।

শি’শুটির মাসি কাঞ্চন সিং বলেন, বাড়ি এসে ব্য’থার কথা জানায় শি’শুটি। দেখা যায় পু’রুষা’ঙ্গ দিয়ে র’ক্ত ঝ’ড়ছে। এরপর তাকে শিলিগুড়ি না’র্সিংহোমে নিয়ে গেলে তার পু’রুষা’ঙ্গতে ১১টি সে’লাই পরে। থানায় অ’ভিযোগ জানানো হয়েছে। প্র’ভাবশালী হওয়ার কারণে পুলিস কোনও ব্যা’বস্থা নিচ্ছে না বলেও অ’ভিযোগ।

শি’শুটির বাবা বিরজু গোয়ালা বলেন, “এরপর গ্রামের মুখিয়া সালিসি সভা ডাকে। সেখানে আমরা দুই প’রিবার এবং প্র’তিবেশীরা মিলে গিয়ে ঘটনার প্র’তিবাদ করলে আমাদের সবাইকে মুখিয়ার পরিবার মা’রধর করে। আমার অ’ন্তঃসত্তা স্ত্রী’র পে’টে লা’থি মা’রা হয়। এরপর তাকে শিলিগুড়ির একটি না’র্সিংহোমে ভ’র্তি করি।”

পুলিস নি’জেদের মধ্যে মি’মাংসা করার কথা বললেও দো’ষীদের শা’স্তির দা’বি জানিয়েছেন শি’শুটির বা’বা। প্র’তিবেশিরা গৃ’হশি’ক্ষিকার বাড়িতে চ’ড়াও হয়ে বি’ক্ষো’ভ দেখালে তারা বাড়ি ছে’ড়ে পা’লিয়ে যায়। ঘটনাটি রাজগঞ্জে চাউর হয়।

স্থানীয় পঞ্চায়েত দেবানন্দ রায় বলেন এভাবে সা’লিসি সভা ডে’কে মি’মাংসা করা ঠিক নয়। পু’লিস কেনো ব্যা’বস্থা নিচ্ছে না তা নিয়ে থানায় খোঁজ নিচ্ছি। ঘটনায় অ’তিরিক্ত পু’লিস সু’পার সন্দীপ মন্ডল জানিয়েছেন, বি’ষয়টি নিয়ে খোঁ’জ নেবেন তিনি।সূত্রঃ জি নিউজ