ঘর থেকে বের হচ্ছে দুর্গন্ধ, দরজা ভেঙে মিললো তরুণীর অর্ধগলিত লাশ

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলা থেকে রহিমা আক্তার সুমি (১৯) নামে এক তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার সেনাইমুড়ী পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের গনি মাস্টার পোল সংলগ্ন একটি ভাড়া বাসার শৌচাগার থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।সুমি চাটখিল উপজেলার উত্তর রামনারায়ণপুর এলাকার মো. ইসমাইল হোসেনের মেয়ে এবং কুমিল্লার মুরাদ নগরের বাসিন্দা মো. ইউছুফ মোয়াজ্জিনের স্ত্রী। নিহতের বড় ভাই আরাফাত জানান, গত দুদিন ধরে সুমির

ফোন বন্ধ ছিল। তাই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না। পরে বিকেলে সুমির ভাড়া বাসায় গিয়ে দেখি দরজায় তালা ঝুলানো। ঘরের ভেতর থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছে। এরপর বাড়ির মালিকের সহায়তায় থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে দরজা ভেঙে বসত ঘরের শৌচাগার থেকে সুমির অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে।সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। শুক্রবার লাশের ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল

হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। শুক্রবার লাশের ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।

সোনাইমুড়ী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী মোহাম্মদ আহসানুল ইসলাম জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে হত্যা করে শৌচাগারে মরদেহ ফেলে যাওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় সুমির ভাই আরাফত হোসেন রাতে নিহত সুমির স্বামী মো. ইউসুফকে আসামি করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছে। পুলিশ আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে বলেও জানান তিনি।সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। শুক্রবার লাশের ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।