কক্সবা’জার সৈক’তে গো’সল কর’তে নেমে স্বা’মীর সাম’নেই স্ত্রী’র শ’রীরে হাত!

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে হয়;রানির শি;কার হয়েছেন এক নবদম্পতি। এমনই অ;ভিযোগ পাওয়া গেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
স;ম্প্রতি এমন অ;ভিজ্ঞতার কথা লিখে জা;নিয়েছেন কক্সবাজার বেড়াতে যাওয়া একটি ফেসবুক গ্রুপে। জাকারিয়া নামের ওই ব্য;ক্তি লি;খেছেন, স্ব-স্ত্রী;ক গিয়েছি কক্সবাজার, যখনই বিচে নেমেছি এক দল লোক ডুব দিয়ে এসে

আমা;র স্ত্রী;র শ;রীর স্প;র্শ করে। তাকে বললাম ভাই ডিস্টার্ব ক;রতেছেন কেন? দেখলাম তারা ১০/১২ জন একসাথে দৌড়ে এসে আমাকে মা;রবে এই অবস্থা। তাই কি আর করার ঐদিনই উঠে হোটেলে এসে কাপড় চেঞ্জ করে সোজা ঢাকায় চলে আসছি।

তিনি যুগল পর্যট;কদের সত;র্ক করে বলেন, ‘আপনারা যারা কাপল যাবেন একটু সত;র্ক থাকবেন। লাল গেঞ্জি অথবা সাদা গেঞ্জি পরা একদল লোক বিচে থাকবে, তাদের থেকে সা;বধান। প্রশা;সনের দৃষ্টি আক;র্ষণ করে আর লাভ নাই। পুরো আ’নন্দ ভ্রমণ টা ই ন;ষ্ট করে দিয়েছে জানোয়ারের বাচ্চাগুলা।; এমন ঘ;টনার সত্যতা স;ম্পর্কে জা;নাচ্ছেন আরো অনেকেই।

এমন ঘ;টনা পূর্বেও হয়েরছে উল্লেখ করে মাফুজ নামের একজন মন্তব্য ক;রেছেন, ‘আপনার উচিৎ ছিল টুরিস্ট পু;লিশকে ইনফর্ম করা, আর ওদেরকে দেখিয়ে দেওয়া। সাথে সাথে পু;লিশ ওদের ধ;রে নিয়ে যেত। এর আগেও আএমন হয়েছে। আমা;র সামনে ওই বার এমন হইছে। সাথে সাথে অ্যা’কশন নিছে। টুরিস্ট পু;লিশ টুরিস্টদের জন্য অনেক হেলফফুল।;

তারেকুল নামে এক ব্য;ক্তি বলছেন, ‘কয়েকদিন আগে আমিও গিয়েছিলাম, আমি নিজে দেখেছি এমন ক;রতে।; আয়শা নামের এক না’রী বলছেন, ‘অ;ন্তত ৯৯৯ এ একটা কল দেয়া দরকার ছিল। হোটেলের রিসিপশনেও কমপ্লিন দিলে ওরাও কিছুটা হেল্প করে। যাই‌ হোক, সেফলি ফি;রে এসেছেন, আলহাম;দুলিল্লাহ।;

এ বি’ষয়ে টুরিস্ট পু;লিশের বক্তব্য জানতে চাওয়া হলে ঢাকা হেডকোয়ার্টারের একজন ক;র্মক;র্তা বলেন, ‘আ;সলে সেখানে পর্যা’প্ত টুরিস্ট পু;লিশ রয়েছে। সৈকতে পু;লিশ রয়েছে। আমাদের সবচেয়ে বড় ইউনিট কক্সবাজারে। যে কোনো প্রয়োজনে পর্যট;কেরা তাদের সহায়তা নিতে পারবে।;