অবশেষে যানা গেল যে সি’নিয়র কর্ম’কর্তার নি’র্দেশে পা’লিয়েছি এস’আই আ’কবর

ঘটনার পর এক সিনিয়র কর্ম’কর্তার নির্দেশে পা’লিয়েছিলেন বলে দাবি করেছেন সিলেটের রায়হান হ’ত্যা মা’মলার প্রধান আ’সামি বরখা’স্থ হওয়া এসআই আকবর হোসেন ভুইয়া। সোমবার দুপুরের পর সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকার খাসি’য়াদের কাছে আ’টকের পর সে স্থা’নীয়দের জি’জ্ঞাসাবাদে এ কথা জানিয়েছে। সে জানায়- আমাকে এক সিনিয়র অফিসার বলছিলো, তুমি আপাতত চলে যাও। কয়েক

দিন পর আইসো। দুই মাস পরে মো’টামুটি পরিস্থিতি ঠান্ডা হয়ে যাবে। এ কারণে আমি চলে যাই।গ্রে’প্তারের পর আকবর দাবি করে- রায়’হানকে ছি’নতাইয়ের ঘট’নায় আ’টক করা হয়েছিলো। তাকে কা’স্টঘর এলাকার লোকজন গণ’পি’ঠুনি দেয়। কানা’ইঘাটের ডোনা সী’মান্তের খা’সিয়াদের জেরার মুখে কেনো পা’লিয়েছিলো প্রশ্নের জবাবে সে জানায়- সা’সপেন্ড করছে, এরে’স্ট করতে পারে। এ কারণে

পা’লিয়েছিলাম। কোম্পানীগঞ্জ সী’মান্তের মাঝের গাও’য়ের ওদিকে ভা’রতে পা’লিয়েছিলো বলে জানায় আকবর। ওখানে তার এক পরি’চিত পরি’বার রয়েছে বলে দা’বি করে সে। সূত্রঃ মানব জমিন

আরও পড়ুন=ঝালকাটিতে বাপ-দাদার মাটির ভিটায় শরীর ছড়িয়ে কাঁদছেন ভারতের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী নচিকেতা। অবাক হয়ে সেই দৃশ্য দেখছে মানুষজন। তাদের থামাতে হিমশিম খাচ্ছে পুলিশ। সম্প্রতি সশ্যাল মিডিয়ায় এমন একটি ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এটি ৬ বছর আগের ঘটনা। ২০১৪ সালের নভেম্বরের মাঝামঝি তিনি ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলার উত্তর চেঁচরী গ্রামে আসেন।

এর আগে ওইদিন হেলিকপ্টারে পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়া শহরের বিহারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে অবতরণ করেন নচিকেতা। নচিকেতা ভাণ্ডারিয়া বিহারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় ঘুরে দেখেন। এক সময় এ বিদ্যালয়ে নচিকেতার দাদু ললিত কুমার গাঙ্গুলি প্রধান শিক্ষক ছিলেন। বিদ্যালয়টি পরিদর্শন শেষে তিনি উপজেলা চেয়ারম্যানের গাড়িতে ভাণ্ডারিয়া শহর থেকে সাড়ে চার কিলোমিটার দহৃরের চেচরীরামপুর গ্রামে তার বাপ-দাদার গাঙ্গুলি বাড়িতে যান।

নচিকেতা জানান, ১৯৪৫-৪৬ সালের দিকে অর্থাৎ ভারত ভাগের আগেই তার বাবা সবারঞ্জন চক্রবর্তী ও মা লতিকা চক্রবর্তী ভারতে চলে গিয়ে সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। তাদের ফেলে যাওয়া সে ভিটায় এখন মরিয়ম বেগম নামের এক মহিলা বসবাস করেন।