হিলি বন্দরে আবারও গম আমদানি শুরু

টানা ৯ দিন বন্ধের পর ভারত থেকে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে পুরনো এলসির গম আমদানি শুরু হয়েছে।এর আগে, গত ২০ মে গম রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছিল ভারত সরকার। সেদেশের অভ্যন্তরীণ জটিলতা কাটিয়ে পুরোনো এলসির গমগুলো আমদানি শুরু হয়েছে।রবিবার (২৯ মে) রাত ৯ টায় রাইজিংবিডিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন হিলি পানামা পোর্ট লিংকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহারব হোসেন প্রতাব মল্লিক।গম আমদানিকারক আমিরুল ইসলাম লিটন জানান,

রবিবার বিকেলে ভারত থেকে আমাদের পুরনো এলসির দুই ট্রাক গম আমদানি হয়েছে।এবিষয়ে হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কারক গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন রাইজিংবিডিকে জানান, ভারত সরকার হঠাৎ করে গত ১২ মে গম রফতানি বন্ধ করে দেয়। গম রফতানি বন্ধ করলেও আগের করা এলসির গম বাংলাদেশকে দেওয়ার কথা ছিলো। সেই জটিলতা কাটিয়ে ৯দিন পর রবিবার বিকেল থেকে বন্দরে গম আমদানি শুরু হয়েছে। তাতে ব্যবসায়ীদের মাঝে একটা স্বস্তি ফিরেছে। তিনি আরও জানান, নতুন এলসিতে গম আমদানির জন্য চেষ্টা চলছে।

আরো পড়ুন>
সরাইল উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে ও উপজেলা উদীচীর সভাপতি মোজাম্মেল পাঠানের পরিচালনায় মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত ক্রীড়াবিদ আবুল কাশেম, মুজিব সেনা জেলা শাখার সহ-সভাপতি প্রভাষক হানিফ মুন্সি, জাতীয় কৃষক-খেত মজুর সমিতির জেলা শাখার সভাপতি আবদুস সোবহান মাখন, সরাইল উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আবিদুর আর শাহীন প্রমুখ। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সাপু হত্যার প্রায় দেড় মাস অতিবাহিত হলেও এখনও

এফআইআরভুক্ত আসামিদের পুলিশ গ্রেপ্তার করতে পারেনি। নিহত সাপুর পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে অনতিবিলম্বে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা না করলে আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবেন বলে হুঁশিয়ারি দেন বক্তারা।জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে গত ২১ এপ্রিল রাতে প্রতিপক্ষের যুবক জুম্মান অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবসায়ী নজীর আহমেদ সাপুর ঘরে ঢোকে। পরে সাপু তাকে আটক করে চিৎকার দিলে আশপাশের লোক জড়ো হয়। এ সময় পুলিশ ঘটনাস্থলে

উপস্থিত হয়ে সাপু ও জুম্মানকে থানায় নিয়ে যায়। এর কিছুক্ষণের মধ্যে সাপু সরাইল থানা পুলিশের হেফাজতে মারা যায়। এ ঘটনায় নিহতের ভাই জাফর আহমেদ বাদী হয়ে ১৩ জনের নামোল্লেখ করে সরাইল থানায় মামলা করেন। মামলা বর্তমানে সিআইডি তদন্ত করছে। এ ঘটনায় ব্যবসায়ী সাপুর বিধবা স্ত্রী শিরীন সুলতানা রীমা বাদী হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতে দুই পুলিশসহ ১৫ জনকে আসামি করে আরেকটি মামলা করেন। আদালত জেলার পুলিশ সুপারকে এ মামলার তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নির্দেশ দেন।