মেয়ের সঙ্গে প্রেম করায় ভাতিজাকে কু.পি.য়ে মা.র.লো চাচা

মেয়ের সঙ্গে প্রেম করায় ভাতিজাকে দা দিয়ে কু.পি.য়ে মা.র.লো চাচা। শুক্রবার রাতে উপজেলার হরিপুর ইউপির শঙ্করাদহ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।নি.হ.ত আশরাফুল ইসলাম শান্ত মিয়া উপজেলার হরিণবেড় শাহজাহান উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী এবং হরিপুরের শঙ্করাদহ গ্রামের মাহফুজ মিয়ার ছেলে। এ ঘটনায় চাচা আক্কাস মিয়াকে পু.লি.শ আ.ট.ক করেছে।নাসিরনগর থানার ওসি এটিএম আরিচুল হক জানান,

প্রায় তিন বছর আগে আক্কাস মিয়া সৌদি আরব থেকে স্বপরিবারে হরিপুরের শঙ্করাদহ গ্রামে আসেন। গ্রামে আসার পর থেকেই আক্কাস মিয়ার ছোট মেয়ে মুন্নি আক্তারের সঙ্গে শান্তর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। শুক্রবার রাতে রাত শান্ত এবং মুন্নির মধ্যে প্রেম ও বিয়ের বিষয়ে

বা.গ.বি.ত.ণ্ডা হয়। বিষয়টি মুন্নির বাবা জানতে পেরে ক্ষু.দ্ধ হন।পরে রাত ১১টার দিকে শান্তর ঘরে প্রবেশ করে দা দিয়ে শান্তর বুকের বাঁ পাশে আ.ঘা.ত করেন আক্কাস। গুরুতর আ.হ.ত অবস্থায় শান্তকে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে মাধবপুর থানা পু.লি.শ শান্তর ম.র.দেহ

উদ্ধার করে ম.য়.না.ত.দ.ন্তে.র জন্য হবিগঞ্জ জে.লা সদর হাসপাতালে পাঠায়।নাসিরনগর থানার ওসি এটিএম আরিচুল হক আরো জানান, এ ঘটনায় চাচা আক্কাসকে আ.ট.ক করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের পর হ.ত্যা.কা.ণ্ডে.র প্রকৃত কারণ জানতে পারবো। এ ঘটনায় মা.ম.লা.র বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।সুত্র : ডেইলি বাংলাদেশ

আরও পড়ুন=ফরাসি ম্যাগাজিন শার্লি এবদো কর্তৃক বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলো হেফাজতে ইসলাম। আর এরপর সোমবার সকাল থেকেই জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এলাকায় জড়ো হতে থাকেন মুসল্লিরা এবং একসময় এই কর্মসূচিতে ঢল নামে ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের। মতিঝিল-পল্টন এলাকা কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে ওঠে। এমনকি নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যরাও মোনাজাতে অংশগ্রহণ করেন। ইতোমধ্যে এ সমাবেশের ছবি ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ফেসবুকজুড়ে প্রশংসা কুড়োচ্ছো এই শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ সমাবেশ। বিশিষ্ট সাংবাদিক, কলামিস্ট ও গবেষক মেহেদী হাসান পলাশ তার ফেসবুক স্টাটাসে লিখেছেন, ‘‘শেষ কবে বাংলাদেশ এত বৃহৎ জনসমাবেশ হতে দেখেছেন?

এমনকি বিএনপি-আওয়ামী লীগের মত বড় রাজনৈতিক দলেরও এমন সমাবেশ শেষ কবে দেখেছেনরুস্টাটাসে তিনি আরও লিখেছেন “ও হ্যাঁ, এটা কিন্তু বিরানির প্যাকেট বা শেরাটনের খাবারের লোভে আসা সমাবেশ নয়, খাই খরচ, রাহা খরচ, কামলা খরচ দিয়ে আনা লোকের সমাবেশ নয়; রসুলের প্রেমে, রসুলের(সা.) অসম্মানের প্রতিবাদে নিজের জান, মাল ও শ্রম খরচ করে আসা লোকের সমাবেশ। এত লক্ষ লক্ষ লোকের সমাবেশ, অথচ কি শান্তিপূর্ণভাবে সমাপ্ত হল!! এটাই ইসলাম, এটাই বাংলাদেশ, রসূল (সা.) প্রেমী মানুষের বাংলাদেশ, এটাই বাংলাদেশের ইসলাম। যারা বোঝে না, বুঝতে চায় না, সেটা তাদের সীমাবদ্ধতা। কিন্তু বাংলাদেশে থেমে থাকবে না!’’