‘ভোটার না আসলে আমি কি করবো?’

ঢাকা-১৮ আসনের উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে। আজ বৃহস্পতিবার (১২ নভেম্বর) সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে ভোটগ্রহণ শুরু হলেও ভোটার উপস্থিতি নেই বললেই চলে।

সরেজমিনে বিভিন্ন বুথ ঘুরে দেখা গেছে ভোটার উপস্থিতি খুবই কম। সকাল সাড়ে ৮টার পরে রাজধানীর আইইএস স্কুল এন্ড কলেজের দুই বুথ ঘুরে কোন ভোট পড়তে দেখা যায়নি। তবে বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে আসতে দেখা গেছে।

বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় শুরু হয় ভোটগ্রহণ। প্রথম তিন ঘণ্টায় রাজধানীর উত্তরার আই.ই.এস স্কুলে ১৬ নম্বর কেন্দ্রের ৬ নম্বর বুথে ৪৩১ ভোটারের মধ্যে ভোট পড়েছে মাত্র একটি। এই কেন্দ্রের ৫ নম্বর বুথে ৪৩১ ভোটারের মধ্যে ভোট পড়ছে মাত্র ২টি। ১৬ নম্বর কেন্দ্রের ৪ নম্বর বুথে ৪৩১ ভোটারের মধ্যে ভোট পড়ছে মাত্র ২টি।

এ বিষয়ে ১৬ নম্বর কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার সাইফুল ইসলাম মিয়া গণমাধ্যমকে বলেন, ‘পরিস্থিতি ভালো। ভোট পড়ার হার খুব কম। আমি দায়িত্ব পালন করছি; ভোটার না আসলে আমি কী করবো?’ তবে এই আসনের ১৫ নম্বর কেন্দ্রের ৭ নম্বর বুথে ভোট পড়েছে ১০টি। এ ছাড়াও কয়েকটি বুথে ৯-১৫টি করে ভোট কাস্ট হয়েছে।

আরও পড়ুন=করোনা মোকাবিলায় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) সুশাসন বিষয়ক প্রতিবেদন যতটা গবেষণাধর্মী, তারচেয়ে বেশি রাজনৈতিক বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার (১২ নভেম্বর) রাজধানীতে নিজের সরকারি বাসভবন থেকে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি আরও বলেন, গবেষণাটি সম্পূর্ণ পক্ষপাতদুষ্ট।

তীব্র নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে গবেষণা পরিচালনা করা হয়েছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, করোনায় করণীয় বিষয়ক গবেষণার সুপারিশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে বলা হয়েছে এবং আরো একধাপ এগিয়ে হয়রানিমূলক সব মামলা তুলে নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।এ সময় ওবায়দুল কাদের আরো বলেন, ‘কোথায় সুনির্দিষ্ট দুর্নীতি হয়েছে, কোথায় ঘুষ নেওয়া হয়েছে প্রণোদনা থেকে, তার তালিকা দিলে সরকার কঠোর ব্যবস্থা নেবে, সরকার এ ধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে এরই মধ্যে ব্যবস্থা নিয়েছে।’