ব্রণ ‌দ্রুত দূর করবেন যেভাবে

অনেকেই মুখে ব্রণের সমস্যায় ভুগছেন। বিশেষ করে বয়ঃসন্ধিকালে কিশোর-কিশোরীদের এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। জেনে নিন দ্রুত ব্রণ দূর করবেন যেভাবে।কোনো গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানে আপনার সেজেগুজে যাওয়ার কথা! আর আপনি সকালে উঠে দেখলেন ডান গালে একটা মুসুর ডালের বড়ার মতো ব্রণ। এটি দেখেই ক্রিম, লোশন, মলম আর নানা রকম টোটকা ব্যবহার করেন অনেকে। তাতে যে একেবারেই কাজ হয় না তা নয়! তবে দুদিন পরে আবার অন্য গালে ব্রণ দেখা যায়।

কোনো গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানে আপনার সেজেগুজে যাওয়ার কথা! আর আপনি সকালে উঠে দেখলেন ডান গালে একটা মুসুর ডালের বড়ার মতো ব্রণ। এটি দেখেই ক্রিম, লোশন, মলম আর নানা রকম টোটকা ব্যবহার করেন অনেকে। তাতে যে একেবারেই কাজ হয় না তা নয়! তবে দুদিন পরে আবার অন্য গালে ব্রণ দেখা যায়।অনেক সময় কিছু সাধারণ পদ্ধতি মেনে চললে ব্রণ কমে যায়। বেশি করে পানি পান করলে, সুষম ডায়েট মানলে এবং অবশ্যই জাঙ্ক খাবার এড়িয়ে চললে ব্রণ এমনিতেই কমে যায়। তবে সেটা দ্রুত হবে না। কিছু সময় লাগবে। যদি আপনার এতো ধৈর্য না থাকে, তা হলে এই দ্রুত টোটকাগুলো ট্রাই করে দেখুন।

অনেক সময় কিছু সাধারণ পদ্ধতি মেনে চললে ব্রণ কমে যায়। বেশি করে পানি পান করলে, সুষম ডায়েট মানলে এবং অবশ্যই জাঙ্ক খাবার এড়িয়ে চললে ব্রণ এমনিতেই কমে যায়। তবে সেটা দ্রুত হবে না। কিছু সময় লাগবে। যদি আপনার এতো ধৈর্য না থাকে, তা হলে এই দ্রুত টোটকাগুলো ট্রাই করে দেখুন।প্রথমেই সব চেয়ে সস্তা আর সব চেয়ে সহজ পন্থাটা বলি। ফ্রিজে বরফ কিউব থাকে নিশ্চয়ই? একটা নরম কাপড়ে মুড়ে ওই বরফের টুকরো পিম্পলের উপরে আলতো করে চেপে ধরুন। এতে ব্রণ ভিতর থেকে শুকিয়ে যাবে। বিশ সেকেন্ডের মতো রাখবেন। দিনে দুবার এটা করা যায়।প্রথমেই সব চেয়ে সস্তা আর সব চেয়ে সহজ পন্থাটা বলি। ফ্রিজে বরফ কিউব থাকে নিশ্চয়ই? একটা নরম কাপড়ে মুড়ে ওই বরফের টুকরো পিম্পলের উপরে আলতো করে চেপে ধরুন। এতে ব্রণ ভিতর থেকে শুকিয়ে যাবে। বিশ সেকেন্ডের মতো রাখবেন। দিনে দুবার এটা করা যায়।

ত্বক আর চুল ভালো রাখতে মধু যে কত উপকারি, সে আপনি ইতিমধ্যেই পত্রিকায় পড়ে ফেলেছেন। তবে মধু যে এক মুহূর্তে ব্রণও সারিয়ে দিতে পারে, সেটা জানেন কি? মধুর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ ব্রণ সারিয়ে তুলবে। তাই বলে একগাদা লাগাবেন না। রাত্রে এক দুফোঁটা লাগিয়ে দিন ব্রণে, সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন।ত্বক আর চুল ভালো রাখতে মধু যে কত উপকারি, সে আপনি ইতিমধ্যেই পত্রিকায় পড়ে ফেলেছেন। তবে মধু যে এক মুহূর্তে ব্রণও সারিয়ে দিতে পারে, সেটা জানেন কি? মধুর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ ব্রণ সারিয়ে তুলবে। তাই বলে একগাদা লাগাবেন না। রাত্রে এক দুফোঁটা লাগিয়ে দিন ব্রণে, সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন।

অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ আছে টি ট্রি অয়েলেও। দাম একটু বেশি, তবে কাজ দেয় মারাত্মক। সরাসরি এটা লাগাবেন না। দুফোঁটা নিয়ে তার সঙ্গে নারকেল তেল মিশিয়ে ব্রণে লাগাবেন। কয়েক ঘণ্টা রেখে হাল্কা গরম জলে ধুয়ে ফেলুন। অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ আছে টি ট্রি অয়েলেও। দাম একটু বেশি, তবে কাজ দেয় মারাত্মক। সরাসরি এটা লাগাবেন না। দু’ফোঁটা নিয়ে তার সঙ্গে নারকেল তেল মিশিয়ে ব্রণে লাগাবেন। কয়েক ঘণ্টা রেখে হাল্কা গরম জলে ধুয়ে ফেলুন।
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ আছে টি ট্রি অয়েলেও। দাম একটু বেশি, তবে কাজ দেয় মারাত্মক। সরাসরি এটা লাগাবেন না। দুফোঁটা নিয়ে তার সঙ্গে নারকেল তেল মিশিয়ে ব্রণে লাগাবেন। কয়েক ঘণ্টা রেখে হাল্কা গরম জলে ধুয়ে ফেলুন। অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ আছে টি ট্রি অয়েলেও। দাম একটু বেশি, তবে কাজ দেয় মারাত্মক। সরাসরি এটা লাগাবেন না। দু’ফোঁটা নিয়ে তার সঙ্গে নারকেল তেল মিশিয়ে ব্রণে লাগাবেন। কয়েক ঘণ্টা রেখে হাল্কা গরম জলে ধুয়ে ফেলুন।

অ্যাস্পিরিন ট্যাবলেট আছে বাড়িতে? হ্যাঁ, যেটা মাথা ধরার কাজ দেয়। ওই ট্যাবলেট গুঁড়ো করে পেস্ট বানিয়ে ব্রণে লাগান। এর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ আপনার ব্র্রণ সারিয়ে দেবে।অ্যাস্পিরিন ট্যাবলেট আছে বাড়িতে? হ্যাঁ, যেটা মাথা ধরার কাজ দেয়। ওই ট্যাবলেট গুঁড়ো করে পেস্ট বানিয়ে ব্রণে লাগান। এর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ আপনার ব্র্রণ সারিয়ে দেবে।একই গুণ আছে গ্রিন টিয়েরও। ওই চায়ের টি-ব্যাগ গরম জলে দিয়ে ফুটিয়ে নিন, তার পর ঠান্ডা হলে পিম্পলে লাগান। একই গুণ আছে গ্রিন টিয়েরও। ওই চায়ের টি-ব্যাগ গরম জলে দিয়ে ফুটিয়ে নিন, তার পর ঠান্ডা হলে ব্রণে লাগান।

একই গুণ আছে গ্রিন টিয়েরও। ওই চায়ের টি-ব্যাগ গরম জলে দিয়ে ফুটিয়ে নিন, তার পর ঠান্ডা হলে পিম্পলে লাগান। একই গুণ আছে গ্রিন টিয়েরও। ওই চায়ের টি-ব্যাগ গরম জলে দিয়ে ফুটিয়ে নিন, তার পর ঠান্ডা হলে ব্রণে লাগান অ্যালোভেরা গাছ থেকে নির্যাস বের করে ব্রণে লাগান। কেনা জেল এড়িয়ে চলাই ভালো এতে রাসায়নিক থাকতে পারে।অ্যালোভেরা গাছ থেকে নির্যাস বের করে ব্রণে লাগান। কেনা জেল এড়িয়ে চলাই ভালো এতে রাসায়নিক থাকতে পারে।

ব্রণ সহজে যেতে চায় না। যায় আর আসে। তাই আপনাকে বাড়তি সতর্ক থাকতে প্রতিদিনের স্কিন কেয়ার রুটিন মেনে চলতে হবে। চেষ্টা করবেন বেশি রাসায়নিকযুক্ত কোনো বিউটি প্রোডাক্ট ব্যবহার না করতে।
ব্রণ সহজে যেতে চায় না। যায় আর আসে। তাই আপনাকে বাড়তি সতর্ক থাকতে প্রতিদিনের স্কিন কেয়ার রুটিন মেনে চলতে হবে। চেষ্টা করবেন বেশি রাসায়নিকযুক্ত কোনো বিউটি প্রোডাক্ট ব্যবহার না করতে।