প্রবাসী ছেলেকে নিয়ে বাড়ি ফেরা হলো না আম্বিয়ার

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রবাসী দুই ছেলেকে আনতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু হয়েছে। নিহত মায়ের নাম আম্বিয়া বেগম।সে বুড়িচং উপজেলার ভারেল্লা উত্তর ইউনিয়নের কংশনগর পূর্বপাড়া এলাকার মোঃ সুলতান মিয়ার স্ত্রী। বৃহস্পতিবার (১৯ মে) দুপুরে স্থানীয় ও নিহত পরিবারের সূত্রে জানা যায়,কুমিল্লা বুড়িচং উপজেলার কংশনগর পূর্বপাড়া এলাকার চা দোকানদার মোঃ সুলতান মিয়া ও তার পরিবারকে নিয়ে ঢাকা এয়ারপোর্টে যাওয়ার সময় বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে দাউদকান্দি

ভবেরচর মহাসড়ক এলাকায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনার ঘটনার শিকার হয়েছেন।জানা যায়, গজারিয়া থানা এলাকার কুতুবদিয়া হোটেলের পাশে পৌঁছলে সুলতান মিয়া প্রস্রাব করবে বলে তাদের গাড়ি থামাতে বলে।তখন সড়কের পাশে মাইক্রোবাস থামিয়ে তাকে প্রস্রাব করার সুযোগ করে দেন।এমন সময় একটি কাভার্ড ভ্যান এসে সড়কের পাশে

দাঁড়িয়ে থাকা মাইক্রোবাসটিকে ধাক্কা দিলে দুমড়েমুচড়ে যায়।গাড়ি ভিতরে থাকা সুলতান মিয়ার স্ত্রী আম্বিয়া বেগম নিহত হয়।গাড়িতে থাকা প্রবাসীর ভাতিজা-ভাতিজিসহ পরিবারের ৫জন গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা তাদেরকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে যায়।নিহতের স্বজনদের বরাত দিয়ে জানা যায়, প্রবাস ফেরত ছেলেকে বিমানবন্দর থেকে আনতে যাচ্ছিলেন তারা। কিন্তু একটি দূর্ঘটনায় প্রবাসী দুই ছেলেকে দেখে যেতে পারলেন না মা।

এ বিষয়ে বুড়িচং থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি মাকসুদ আলম প্রতিনিধিকে জানান,ঘটনাটি আমিও শুনেছি, তবে হাইওয়ে পুলিশ ঘটনার বিস্তারিত ভালো ভাবে বলতে পারবেন।
থেকে আনতে পাড়লে না আম্বিয়া!হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রবাসী দুই ছেলেকে আনতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু হয়েছে।নিহত মায়ের নাম আম্বিয়া বেগম।সে বুড়িচং উপজেলার ভারেল্লা উত্তর ইউনিয়নের কংশনগর পূর্বপাড়া এলাকার মোঃ সুলতান মিয়ার স্ত্রী।বৃহস্পতিবার (১৯ মে) দুপুরে স্থানীয় ও নিহত পরিবারের সূত্রে জানা যায়,কুমিল্লা বুড়িচং উপজেলার কংশনগর পূর্বপাড়া এলাকার চা দোকানদার মোঃ সুলতান মিয়া ও তার পরিবারকে নিয়ে ঢাকা এয়ারপোর্টে যাওয়ার সময় বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে দাউদকান্দি ভবেরচর মহাসড়ক এলাকায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনার ঘটনার শিকার হয়েছেন।

জানা যায়, গজারিয়া থানা এলাকার কুতুবদিয়া হোটেলের পাশে পৌঁছলে সুলতান মিয়া প্রস্রাব করবে বলে তাদের গাড়ি থামাতে বলে।তখন সড়কের পাশে মাইক্রোবাস থামিয়ে তাকে প্রস্রাব করার সুযোগ করে দেন।এমন সময় একটি কাভার্ড ভ্যান এসে সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মাইক্রোবাসটিকে ধাক্কা দিলে দুমড়েমুচড়ে যায়।গাড়ি ভিতরে থাকা সুলতান মিয়ার স্ত্রী আম্বিয়া বেগম নিহত হয়।গাড়িতে থাকা প্রবাসীর ভাতিজা-ভাতিজিসহ পরিবারের ৫জন গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা তাদেরকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে যায়।নিহতের স্বজনদের বরাত দিয়ে জানা যায়, প্রবাস ফেরত ছেলেকে বিমানবন্দর থেকে আনতে যাচ্ছিলেন তারা। কিন্তু একটি দূর্ঘটনায় প্রবাসী দুই ছেলেকে দেখে যেতে পারলেন না মা।এ বিষয়ে বুড়িচং থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি মাকসুদ আলম প্রতিনিধিকে জানান,ঘটনাটি আমিও শুনেছি, তবে হাইওয়ে পুলিশ ঘটনার বিস্তারিত ভালো ভাবে বলতে পারবেন।