নষ্ট মোবাইল ফেরত দিলে পাওয়া যাবে টাকা

নষ্ট মোবাইল ফেরত – নষ্ট মোবাইল ফেলে না দিয়ে বরং সেটি নির্দিষ্ট স্থানে জমা দিলে তার বিনিময়ে টাকা পাওয়া যাবে। দেশে ইলেক্ট্রিক বর্জ্য আশ’ঙ্কাজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় তা রোধ করতে এ উদ্যোগ নিচ্ছে বাংলাদেশ মোবাইল ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন। সম্প্রতি মোবাইল ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রুহুল আলম আল মাহবুব এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, নষ্ট মোবাইল ফোন ফেরত দিলে যাতে ফোনের মালিক কিছু টাকা পায়, সে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। পরীক্ষামূলকভাবে দেশের ১০টি শপিং মলে এ বুথ বসবে। পর্যায়ক্রমে দেশের একশটি শপিং মলে এই বুথ বসানো হবে।

বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় চার কোটি মোবাইল সেট নষ্ট হয়। গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ প্রতি বছর প্রায় তিন কোটি হ্যান্ড সেট আমদানি করা হচ্ছে। ফলে এখান থেকে যে ইলেকট্রনিক বর্জ্য তৈরি হচ্ছে সেটি পরিবেশের উপর মা’রাত্মক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা।

পরিবেশে অধিদফতর জানায়, বিশ্বে দ্রুততার সঙ্গে বেড়ে চলছে ইলেক্ট্রিক বর্জ্য। এসব বর্জ্য মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ব্যাপক ক্ষতিকর। এর কারণে ক্যান্সারে পর্যন্ত আক্রান্ত হতে পারেন মানুষ। এ বর্জ্যে পিছিয়ে নেই বাংলাদেশও। ২০১৮ সালে বাংলাদেশে চার লাখ টন ইলেকট্রনিক বর্জ্য হয়েছে। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে এটি ১২ লাখ টন ছাড়িয়ে যাবে।

আরও পরুন=মহামারি করোনার কারণে দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলো। এর ফলে স্থায়ীভাবেই বন্ধের পথে এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান! বন্ধ থাকার কারণে এসব স্কুলের টিউশন আদায়ের হার প্রায় শূন্য। বেতন-ভাতা বন্ধ শিক্ষক-কর্মচারীদেরও।বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন স্কুল এন্ড কলেজ

ঐক্য পরিষদের চেয়ারম্যান এম ইকবাল বাহার চৌধুরী বলেন, ‘এভাবে আর চলছে না। আমরা দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় সরকারের পক্ষ থেকে আমাদের আর্থিক সহায়তা দিতে হবে।’এ প্রসঙ্গে প্রথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আকরাম-আল হোসেন বলেন, ‘যেসব কিন্ডারগার্টেন এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে, তাদের শিক্ষার্থীরা বা যেসব অভিভাবক গ্রামে চলে গেছেন তারা তাদের সন্তানদের কাছাকাছি সরকারি স্কুলে টিসি ছাড়া ভর্তি করাতে পারবেন। এ ব্যাপারে আমরা এরই মধ্যে সার্কুলার জারি করেছি।