এই একটি মাত্র ফল ৯টি ক’ঠিন অ’সুখ থেকে মু’ক্তি দিতে স’ক্ষম

এতে রয়েছে প’টাসিয়াম ও ম্যা’গনেসিয়াম। আতা ফলের বেশ কয়েকটি প্রজাতি রয়েছে। সবগুলোকেই ইংরেজিতে কা’স্টার্ড অ্যাপল, সুগার অ্যাপল, সুগার পা’ইনএপল বা সুইটসপ বলা হয়। অঞ্চলভেদে নামের কিছু পার্থক্য রয়েছে আতা ফলে।

এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। তাছাড়া নানান রোগ প্রতিরোধে আতা বেশ উপকারী। চলুন জেনে নেয়া যাক আতা ফলে গুণাগুণ সম্পর্কে- ১) আপনি যদি ডায়াবেটিসে আ’ক্রান্ত হন, তাহলে র’ক্তের গ্লু’কোজ মাত্রা কমাতে আতা ফল খাওয়া শুরু করুন। এছাড়াও, কা’স্টার্ড আ’পেলের ডায়াবেটিস ফাইবারের উপস্থিতিতে চিনির শোষণ কমানো যায়।

২) আতা ফলে থাকা ম্যাগনেসিয়াম আপনার কা’র্ডিয়াক সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে। সেইসঙ্গে এতে থাকা ভিটামিন বি-৬ হো’মোকিসস্টাইন নিয়ন্ত্রণ করে। ৩) আতা ফলের বীজ ক্ষ’ত শু’কাতে সাহায্য করে। এই বীজ ব্যবহারের মাধ্যমে ত্বকের গভীরে থাকা কো’ষের পু’নঃবৃদ্ধি পায় এবং ক্ষত স্থানের ব্য’থা তাত্‍ক্ষণিকভাবে পালায়। এই বীজে এন্টি-ব্যা’কটেরিয়াল প্রো’পার্টি রয়েছে।

৪) হাঁ’পানি রোগী হিসেবে যদি আপনি মূলার রস খেয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আতা ফলের রস খাবেন। এটি ভিটামিন বি-৬ স’মৃদ্ধ যা আপনার হাঁ’পানি প্র’তিরোধে সাহায্য করবে। ৫) গা’ইনোকোলজির মতে, গ’র্ভাবস্থায় আতা ফল খাওয়া গ’র্ভপাতের ঝুঁ’কি হ্রাস করে। সকালের দূ’র্বলতা নিয়ন্ত্রণ করে এবং শা’রীরক ব্যথার উ’পশম ঘটায়। ৬) গ’র্ভাবস্থার পরে আতা ফল খাওয়ার ফলে স্ত’নে দু’ধ উত্‍পাদন বৃদ্ধি পায়।

৭) ডা’য়াটেরি ফাইবার স’মৃদ্ধ এই ফলটি খুব সহজেই হজম হয়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, আতা ফলের গুঁ’ড়া এক গ্লাস জলে মি’শিয়ে খেলে আপনার ডায়রিয়ার সমস্যাও মুহূর্তেই গায়েব হবে। ৮) আতা গাছের পাতার নির্যাস স্ত’ন ক্যা’ন্সার প্রতিরোধ করে। স্ত’নের কো’ষে থাকা বি’ষাক্ত ট’ক্সিন দূর করে।

এছাড়া অ্যা’ন্টি-অ’ক্সিডেন্টপূর্ণ আতা ফল আপনার শরীরের কো’ষগুলোকে বিভিন্ন ড্যা’মেজ থেকে রক্ষা করে। ৯) বিশেষজ্ঞরা সপ্তাহে অন্তত একবার দাঁত পরিষ্কার করার জন্য আতা ফলের চা’মড়া ব্যবহার করে সুপারিশ করেন। এটি ব্যবহারের ফলে দাঁ’ত ক্ষ’য় রোধ হয় এবং মা’ড়িকে আরো মজবুত করে।