আকবরের মতোই হাতজোড় করে বাচার আকুতি জানিয়েছিল রায়হান

সিলেটের বন্দরবাজার পু’লিশ ফাঁ’ড়ির প’লাতক ই’নচার্জ এস’আই (বরখাস্ত) আকবর হোসেন ভূঁইয়াকে গ্রে’ফতার করা হয়েছে। পুলিশের দাবি, সোমবার দুপুরে কানাইঘাটের সী’মান্তবর্তী ডোনা এলাকা থেকে তাকে জে’লা পুলিশের একটি দল গ্রে’ফতার করে।

এদিকে, আ’টক করার কয়েকটি ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ইতোমধ্যে ভা’ইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যায়-একটি পাহাড়ি ছড়ায় পাথরের উপর আকবর হোসেনকে বসিয়ে রেখে হা’ত-পা বাঁ’ধেন কয়েকজন যু’বক। এ সময় আকবর হোসেন হা’তজোড় করে কাঁ’দছিলেন এবং তার হা’ত-পা না বাঁ’ধার অনুনয় করছিলেন।

মা’রা যাওয়ার আগে যখন রায়হানকে বন্দরবাজার পু’লিশ ফা’ড়িতে নি’র্যাতন করা হয়েছিল, তখনও ঠিক এরকমই আকবর ও অন্যান্য পু’লিশ স’দস্যের কাছে জী’বনরক্ষার জন্য হা’তজোড় করে আ’কুতি জানিয়েছিল সে।আকবরকে বাঁ’ধার আগে তাকে জি’জ্ঞাসাবাদ করেন স্থা’নীয়রা। এ সময় কেঁ’দে কেঁ’দে আকবর

বলছিলেন, আমি মা’রিনি ভাই, আমি তাকে (রায়হানকে) প্রা’ণে মা’রার জন্য মা’রিনি। ৪-৫ জন মি’লে মে’রেছি, ওইসময় ছে’লেটা ম’রে গেছে। অ’সুস্থ হওয়ার পর আমি তাকে হা’সপাতালে পাঠিয়েছি।

এ সময় আকবর আরও বলেন, আমি অন্য কোনো কারণে ভাগিনাই। আমি ভাগছি, আমার সা’সপেনশন হয়েছে, এ’রেস্ট হতে পারি, এই জন্য আমাকে বলা হয়েছে যে-দুইমাসের জন্য কোথাও চলে যাও, দুই মাস পর প’রিস্থিতি ঠান্ডা হলে বি’ষয়টা হ্যা’ন্ডেল করা যাবে।আকবরকে আ’টককারী যু’বকরা এ সময় বাংলা ভাষার পাশাপাশি আদিবাসী ভাষায়ও কথা বলেন। এরপর আকবরের হা’ত-পা বেঁ’ধে পাহাড়ি ছড়া দিয়ে তাকে হাঁ’টিয়ে নিয়ে আসেন ওই যু’বকরা।এদিকে, ভিডিওর যুবকদের কথাবার্তা ও এলাকা দেখে অনেকেই সে স্থানকে ভা’রত এবং যু’বকদের খাসিয়া আদিবাসী বলে মন্তব্য করছেন।