উপকূলবাসীর জন্য সুখবর দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। উপকূলীয় অঞ্চলে স্বাভাবিকের চেয়ে অধিক উচ্চতায় বায়ুতাড়িত জোয়ারের সম্ভাবনার কথা জানায়নি তারা। পাশাপাশি সমুদ্রবন্দরগুলোকেও সতর্ক সংকেত নামিয়ে ফেলতে বলেছে আবহাওয়া অফিস।বৃহস্পতিবার (২৭ আগস্ট) এ বিষয়ে আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা





এবং সমুদ্রবন্দরের উপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে সতর্ক সংকেত নামিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে শুক্রবার (২৮ আগস্ট) সকাল পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।





গত ১৫ আগস্ট থেকে টানা ঝড়-বৃষ্টি হচ্ছে। এরপরই নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত দেখিয়ে আসছিল আবহাওয়া অফিস। পাশাপাশি বেশ কিছুদিন টানা চলছিল বায়ুতাড়িত জোয়ারের পূর্বাভাস।





আরো পড়ুন…চলতি বছরের (২০২০) জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা হবে না। পরীক্ষা দুটি বাতিলের প্রস্তাবনা সংক্রান্ত সারসংক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানোর পর তিনি এ বিষয়ে সম্মতি দিয়েছেন।বৃহস্পতিবার (২৭ আগস্ট) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের সরকারের সিদ্ধান্তটি জানিয়েছেন।জানা গেছে, গত ২৩ আগস্ট জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা বাতিলের প্রস্তাবনা সংক্রান্ত সারসংক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়। সেই সারসংক্ষেপে সম্মতি দেন প্রধানমন্ত্রী। সরকারপ্রধানের সম্মতিপত্র আজ বৃহস্পতিবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগে পাঠানো হয়। পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ কাজ করছে বলে জানা গেছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে এ দুই স্তরের পাবলিক পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। সেজন্য শিক্ষার্থীদের ক্লাস মূল্যায়নের মাধ্যমে পাস করিয়ে সার্টিফিকেট দেয়া হবে এবং পরবর্তী ক্লাসে উন্নীত করা হবে। দ্রুত এ সংক্রান্ত নির্দেশনা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠানো হবে।সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউসের উপস্থিতিতে শিক্ষা সচিব মো. মাহবুব হোসেন এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আকরাম আল হোসেনের অংশগ্রহণে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বর্তমান পরিস্থিতিতে পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণির পাবলিক পরীক্ষা বাতিলে সারসংক্ষেপ তৈরি করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। তারই ভিত্তিতে পরীক্ষা বাতিলে প্রস্তাবনা সংক্রান্ত ওই সারসংক্ষেপ ২৩ আগস্ট সরকারপ্রধানের কাছে পাঠানো হয়।