স’রকারি অ’স্ত্র নিয়ে ত্রা’সের রা’জত্ব কা’য়েম করেছিল ও’সি প্রদীপ’

কক্সবাজারের টেকনাফ থানার ব’রখাস্তকৃত ও’সি প্রদীপ কুমার। যিনি কক্সবাজার এলাকায় নিজের দা’পট বজায় রাখতে সব ধরনের অ’ন্যায়কেই ন্যায়ে প’রিণত করেছিলেন। তবে ই’য়াবা পা’চার ছিল তার বড় ধরনের ব্যবসা। তার এ কাজে বা’ধার কারণ হলে কাউকে খু/’ন করতে একটুও দ্বি’ধা করতেন না। প্রদীপের ই’য়াবা পা’চারের খবর জেনে যাওয়ায় অ’বসরপ্রাপ্ত সে’না ক’র্মকর্তা মে’জর সিনহাকেও হ’/ত্যা করেন তিনি।

রবিবার ( ১৩ ডিসেম্বর) র‌্যা’বের মুখপাত্র লে. ক’র্ণেল আশিক বিল্লাহ সাং’বাদিকদের বিফ্রিংয়ে এসব চা’ঞ্চল্যকর তথ্য জানান। তিনি বলেন, ইয়াবা পা’চারের স’ঙ্গে ও’সি প্রদীপের সং’শ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়ায় প’রিকল্পিতভাবে সিনহাকে হ’/ত্যা করা হয়।

আজ সকালে অ’বসরপ্রাপ্ত মে’জর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হ’ত্যা মা’মলার চা’র্জশিট দা’খিল করে র‍্যা’ব। এ মা’মলায় ১৫ জনের মধ্যে ১৪ আ’সামিকেই গ্রে’ফতার করা হয়। গ্রে’ফতারকৃতদের মধ্যে ১২ জন দো’ষ স্বী’কার করে আ’দালতের অনুকম্পা চেয়ে জ’বানব’ন্দী দিয়েছেন বলে ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন র‍্যা’বের আইন ও গণমাধ্যম শাখার প’রিচালক লে. ক’র্নেল আশিক বিল্লাহ।

‘ব্রিফিংয়ে আরো জানানো হয়, ই’য়াবা ব্যবসা নিয়ে মে’জর (অব) সিনহা ও’সি প্রদীপের বক্তব্য নিতে চাইলে তিনি আগে সিনহাকে হু’/মকি দেয় ও পরে তাকে হ/’ত্যা করে। ‘যাস্ট গো’ এর জন্য ভ্রমণ বি’ষয়ক তথ্যচিত্র ধারণের এক পর্যায়ে স্থানীয় মানু’ষের সাথে কথা বলে ই’য়াবা কারবারে প্রদীপের সংশ্লিষ্টতার তথ্য পান সিনহা। সঙ্গে প্রদীপের বহুমুখী নি’র্যাতনের তথ্যও পান তিনি। এ নিয়ে টেকনাফ থানাতেই প্রদীপ সিনহাকে হু’মকি দেন।

গত ৩১ জুলাই টেকনাফে মেরিন ড্রাইভে পু’লিশের গু’লিতে নি’হত হন মে’জর অ’বসরপ্রাপ্ত সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ। এ ঘটনায় ৫ আগস্ট সিনহার বো’ন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বা’দী হয়ে টেকনাফ থা’নার সা’বেক ও’সি প্রদীপ কুমার দাশসহ নয়জনকে আ’সামি করে হ’/ত্যা মা’মলা দা’য়ের করেন। মা’মলায় প্র’ধান আ’সামি করা হয় বাহারছড়া পু’লিশ ফাঁ’ড়ির ই’নচার্জ এ’সআই লিয়াকত আলীকে।