ডায়াবেটিস এখন প্রতি ঘরে ঘরে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে দীর্ঘমেয়াদি ওষুধ না খেয়ে বরং ভেষজে ভরসা রাখুন। ইনসুলিন কিংবা ট্যাবলেট নয়, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করবে এবার গাছের পাতা।ওষুধি গুণসমৃদ্ধ বিদেশি গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম গাইনুরা প্রোকাম্বেন্স। চিকিৎসকদের দাবি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন এই অ্যান্টি-ডায়াবেটিস গাছটির পাতা এবং পাতার রস সেবনে ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
প্রতিদিন খালিপেটে ২টি পাতা সেবনে শতভাগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন ডায়াবেটিস ও ব্লাড প্রেসার। তবে ইনসুলিন ব্যবহারকারী এবং গ্যাস্ট্রিক আক্রান্তদের ক্ষেত্রে সকালে খালি পেটে ২টি এবং রাতে শোবার আগে ২টি পাতা সেবন করতে হবে।এছাড়াও এটি কিডনি, লিভারও ভালো রাখে। সুগার স্বাভাবিক মাত্রার তুলনায় কমিয়ে হাইপোগ্লামিয়া থেকেও রক্ষা করে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে।
চিকিৎসকরা জানান, প্রথম দুই মাস ডায়াবেটিসের নিয়মিত ওষুধের পাশাপাশি খালি পেটে ২টি পাতা সেবন করতে হবে। এরপর দুই মাস পর থেকে শুধু ২টি করে পাতা খেলেই হবে।আরো বেশি কার্যকারিতা পেতে পাতার সঙ্গে রসুন, নিমপাতা, কাঁচা হলুদ পেস্ট করে রোদে শুকিয়ে ছোট ছোট বলের মত বানিয়ে আবার ভালোমত রোদে শুকিয়ে বায়ুরোধী পাত্রে সংরক্ষণ করুন।
প্রতিদিন ১/২টি বল চিবিয়ে পানি খেয়ে নিন। এই গাছের পাতায় ডায়াবেটিস টাইপ-২ কমবে বলে দাবি চিকিৎসকদের।ভেষজ এই গাছটির জন্য স্যাঁতস্যাতে পরিবেশ উপযোগী। গাছটি সর্বোচ্চ ৩ ফুট লম্বা হয় এবং ডালাপালা বিস্তার করলে জঙ্গলের মতো হয়। সকাল-বিকাল নিয়মিত গাছে পানি দিতে হয়।
সর্বনিম্ন ১০ ইঞ্চি টবে গোবরের সার ও মাটি মিশিয়ে চারা রোপন করতে হবে। কিন্তু সরাসরি মাটিতে এটি বেশ ভালো হয়। বছরে অন্তত দুই বার মিশ্র সার ব্যবহার করুন।ওষুধি গাছটি ২৫ বছর পর্যন্ত বাঁচে। গাছটি আপনি ঘরের বারান্দায়, বাড়ির ছাদে ও টবে লাগাতে পারেন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এবার ওষুধের বদলে পাতা খান, সুস্থ থাকুন।
হিল জুতো পরলে পায়ের হাড়ে ব্যথা, হাঁটুর জয়েন্ট ক্ষয়ে যাওয়াসহ আরও নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় বলে আমরা জানি। আর এ কারণে অনেকেই ফ্ল্যাট স্যান্ডেল বা জুতো পরেন।তবে একেবারে ফ্ল্যাট স্যান্ডেল বা জুতোরও রয়েছে কিছু স্বাস্থ্যঝুঁকি যা হয়তো আপনি জানেন না। আজকে জেনে নিন সবসময় ফ্ল্যাট জুতো ও স্যান্ডেল পরার অজানা কিছু স্বাস্থ্যঝুঁকি সম্পর্কে।