শা’রী’রিক, মান’সিক ও যৌ’ন নি’পী’ড়নের অভি’যোগ এনে, সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরেছেন, অনেক নারী কর্মী। আবার কেউ কেউ আ’কুতি জানিয়েও,ফিরতে পারছেন না নিজভূমে। এবার ভিডিও বার্তা পাঠিয়ে, দেশে ফেরার আকুতি জানিয়েছেন, আরও এক নারী। এ বিষয়ে
জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোসহ বিভিন্ন দপ্তরে ধর্নাদিয়েও, সহায়তা পাচ্ছেন না স্বজনরা।“আমাকে দেশে নেয়ার ব্যবস্থা করেন, এখানে থাকলে আমি বেশিদিন বাঁচবো না” –এই আকুতি সৌদি প্রবাসী অনিসা আক্তার লিয়ার। ভাগ্য পরিবর্তনের আশায় গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর মেসার্স ব্রাহ্মণবাড়িয়া ওভারসিজের মাধ্যমে মরুর দেশে পাড়ি জমান,
নারায়ণগঞ্জের সেনবাগের এই নারী।কিন্তু কয়েকদিন না যেতেই শি’কার হন নিয়োগ কর্তার শারীরিক ও মান’সিক নি’র্যাত’নের। গত ২৫ শে জানুয়ারি ভিডিও বার্তায় ভ’য়াবহসেই অভি’জ্ঞতার তুলে ধরেন অনিসা। এরপর আর যোগাযোগ করতে পারছেন না স্বজনরা।স্বামী দেলোয়ারের অভি’যোগ, স্ত্রীকে দেশে ফেরাতে বললে, উল্টো টাকা দাবি করছে রিক্রুটিং এজেন্সি। অবশেষে শরনাপন্ন হয়েছেন, জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ
ব্যুারোসহ বিভিন্ন দপ্তরে।তিনি বলেন, আমি তাঁদের সম্পূর্ন কথা রেকর্ডিং করেছি। তাঁরা আমার কাছে দেড় লক্ষ টাকা চেয়েছে। সরকারি আইনে আমার স্ত্রীকে আনলে তাঁকেওখানে আরও ৬মাস এমন অ’মানবিক অ’ত্যা’চার স’হ্য করতে হবে বলেও জানিয়েছে তাঁরা।সব অ’ভিযোগ অ’স্বীকার করে মেসার্স ব্রাহ্মণবাড়িয়া ওভারসিজের এই কর্মকর্তা বলছেন, অনিসা আক্তারকে ফেরাতে নেয়া হয়েছে উদ্যোগ।সত্যতা মিললে অভিযু’ক্ত এজেন্সি
পার পাবেন না বলে সাফ জানিয়েছেন, বিএমইটির মহাপরিচালক। তিনি বলেন, তাঁরা হাজির হয়ে ৩মাস সময় চেয়েছে। বিষয়টি তাঁরা দেখছে এবং আমার বিশ্বাস তাঁরাপ্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবে। তাঁরা এটা না করলে আমরা আই’নানুগ ব্যবস্থা নিব।ব্র্যাকের প্রধান (মাইগ্রেশন) শরিফুল হাসান বলেন, আমরা চাইব যে এইভাবে আর কোন মেয়ে বা নারী কোন রিক্রুটিং এজেন্সির মাধুমে যেয়ে বিপদে না পরে, সেটার জন্য
নজরদারীটা যেন আরো ভালোভাবে করা হয়।এরআগে পঞ্চগড়ের সুমি, মৌলভী বাজারের মরিয়ম ও হবিগঞ্জের হুসনা ভিডিও বার্তা পাঠিয়ে দেশে ফেরার আ’কুতিজানান। পরে তাদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।ব্যুারোসহ বিভিন্ন দপ্তরে।তিনি বলেন, আমি তাঁদের সম্পূর্ন কথা রেকর্ডিং করেছি। তাঁরা আমার কাছে দেড় লক্ষ টাকা চেয়েছে। সরকারি আইনে আমার স্ত্রীকে আনলে তাঁকে